সিরাজগঞ্জে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণে অবাদে গাছ নিধন
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৭ জুন ২০১৮, ১৬:৩০
সিরাজগঞ্জ, ০৭ জুন, এবিনিউজ: সিরাজগঞ্জের তাড়াশে পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি -১ জোনাল অফিসের কতিপয় কর্মচারী ও স্থানীয় প্রভাবশালী লোকজনের যোগসাজসে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের লাইন নির্মাণে নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে অবাদে নিধন করছে রাস্তার পাশে বেড়ে ওঠা ইউক্যালিপটাস সহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার উপজেলার গুড়ঁপিপুল গ্রামে বিদ্যুৎ সঞ্চালানের লাইন নির্মাণে সরকারী রাস্তার পাশে বেড়ে ওঠা শতাধিক ইউক্যালিপটাস গাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ নিধন করা হয়েছে। গাছের ডাল-পালা ছাটা ও প্রয়োজনে গাছের আগা কাটার নিয়ম থাকলেও তা না মেনে গাছ গুলো মাটি সমান করে গোড়া কাটা হয়েছে। এতে সরকারের এক সম্পদ ব্যবহার করতে গিয়ে আরেকটি সম্পদ সমূলে ধ্বংস করা হচ্ছে।
তাড়াশ জোনাল অফিসের আওতায় গুল্টাবাজার বিদ্যুৎ সাব অফিসের ইন-চার্জ মোস্তাফিজুর ওই গাছ গুলো কাটার নেতৃত্ব দিয়েছেন। এ ব্যাপারে গুল্টাবাজার পল্লীবিদ্যুৎ সাব-অফিস ইন-চার্জ মোস্তাফিজুর দাম্বিকতার সাথে বলেন, বিদ্যুতের লাইন নির্মাণ করতে যা খুশি তাই করবো, এতে কারোর দেখার নেই। তিনি আরো বলেন, সংশ্লিষ্ট প্রশাষনের অনুমতি নিয়ে এই গাছ কাটা হয়েছে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুস বলেন, বিদ্যুতের লাইন নির্মানে গাছ যতটুকু কাটা দরকার ততোটুকুই কাটবে, গাছের গোড়া কাটার তো কথা নয়। তবে কর্তনকৃত গাছ গুলো আমার হেফাজতে থাকবে। তাড়াশ জোনাল অফিসের ডিজিএম কামরুল হাসান বলেন, বিপদ জনক অবস্থা ছাড়া গাছের গোড়া কাটা যাবে না।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম ফেরদৌস ইসলাম জানান, বিদ্যুতের লাইন নির্মাণে গাছের ডাল-পালা ছাটা এবং বিপদ জনক স্থান ছাড়া গাছের গোড়া কাটা যাবে না। নিলাম কমিটির মাধ্যমে কর্তণকৃত গাছগুলো বিক্রি করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এবিএন/এস.এম তফিজ উদ্দিন/জসিম/তোহা
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার উপজেলার গুড়ঁপিপুল গ্রামে বিদ্যুৎ সঞ্চালানের লাইন নির্মাণে সরকারী রাস্তার পাশে বেড়ে ওঠা শতাধিক ইউক্যালিপটাস গাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ নিধন করা হয়েছে। গাছের ডাল-পালা ছাটা ও প্রয়োজনে গাছের আগা কাটার নিয়ম থাকলেও তা না মেনে গাছ গুলো মাটি সমান করে গোড়া কাটা হয়েছে। এতে সরকারের এক সম্পদ ব্যবহার করতে গিয়ে আরেকটি সম্পদ সমূলে ধ্বংস করা হচ্ছে।
তাড়াশ জোনাল অফিসের আওতায় গুল্টাবাজার বিদ্যুৎ সাব অফিসের ইন-চার্জ মোস্তাফিজুর ওই গাছ গুলো কাটার নেতৃত্ব দিয়েছেন। এ ব্যাপারে গুল্টাবাজার পল্লীবিদ্যুৎ সাব-অফিস ইন-চার্জ মোস্তাফিজুর দাম্বিকতার সাথে বলেন, বিদ্যুতের লাইন নির্মাণ করতে যা খুশি তাই করবো, এতে কারোর দেখার নেই। তিনি আরো বলেন, সংশ্লিষ্ট প্রশাষনের অনুমতি নিয়ে এই গাছ কাটা হয়েছে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুস বলেন, বিদ্যুতের লাইন নির্মানে গাছ যতটুকু কাটা দরকার ততোটুকুই কাটবে, গাছের গোড়া কাটার তো কথা নয়। তবে কর্তনকৃত গাছ গুলো আমার হেফাজতে থাকবে। তাড়াশ জোনাল অফিসের ডিজিএম কামরুল হাসান বলেন, বিপদ জনক অবস্থা ছাড়া গাছের গোড়া কাটা যাবে না।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম ফেরদৌস ইসলাম জানান, বিদ্যুতের লাইন নির্মাণে গাছের ডাল-পালা ছাটা এবং বিপদ জনক স্থান ছাড়া গাছের গোড়া কাটা যাবে না। নিলাম কমিটির মাধ্যমে কর্তণকৃত গাছগুলো বিক্রি করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এবিএন/এস.এম তফিজ উদ্দিন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ