রাফি হত্যা মামলায় ৩ জনের ফের রিমান্ড মঞ্জুর
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৮ মে ২০১৯, ১৮:২৫
সোনাগাজীর মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত ৩ জনের ফের ১ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, রাফি হত্যা মামলার তিন আসামি শাহাদাত হোসেন শামীম, জাবেদ হোসেন ও মো. জোবায়েরকে মামলার আলামত উদ্ধার ও শনাক্তকরণের জন্য মঙ্গলবার আরও দুই দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হয়।
আজ বুধবার দুপুরে ফেনীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জাকির হোসেনের আদালত ৩ জনের প্রত্যকের ১ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।
এ নিয়ে শামিমের চতুর্থ, জোবায়েরের তৃতীয় ও জাবেদকে দ্বীতিয় দফায় রিমান্ডে নিলো পিবিআই।
রাফি হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত ২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনের বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। মহিউদ্দিন শাকিলসহ ১২ জন আসামি নুসরাত হত্যাকা-ে তাঁদের সরাসরি সম্পৃক্ততা ও দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। গত ৬ এপ্রিল সকালে নুসরাত জাহান রাফির হাত-পা বেঁধে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়া হয়। পরে ১০ এপ্রিল রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তিনি মারা যান। এ ঘটনায় অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলা, পৌর কাউন্সিলর মাকসুদ আলমসহ আটজনের নাম উল্লেখ করে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা করেন রাফির বড় ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান। এর আগে ওই ছাত্রীকে নিজ কক্ষে নিয়ে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সে ঘটনার পর থেকে তিনি কারাগারে আছেন। যৌন নিপীড়নের ঘটনায় রাফির মা শিরিন আক্তার বাদী হয়ে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা করেন। ওই মামলা তুলে নিতে অস্বীকৃতি জানানোয় রাফির গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এবিএন/আবুল হোসেন রিপন/জসিম/তোহা
রাফি হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত ২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনের বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। মহিউদ্দিন শাকিলসহ ১২ জন আসামি নুসরাত হত্যাকা-ে তাঁদের সরাসরি সম্পৃক্ততা ও দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। গত ৬ এপ্রিল সকালে নুসরাত জাহান রাফির হাত-পা বেঁধে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়া হয়। পরে ১০ এপ্রিল রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তিনি মারা যান। এ ঘটনায় অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলা, পৌর কাউন্সিলর মাকসুদ আলমসহ আটজনের নাম উল্লেখ করে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা করেন রাফির বড় ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান। এর আগে ওই ছাত্রীকে নিজ কক্ষে নিয়ে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সে ঘটনার পর থেকে তিনি কারাগারে আছেন। যৌন নিপীড়নের ঘটনায় রাফির মা শিরিন আক্তার বাদী হয়ে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা করেন। ওই মামলা তুলে নিতে অস্বীকৃতি জানানোয় রাফির গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এবিএন/আবুল হোসেন রিপন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ