বাসচাপায় সিকৃবি শিক্ষার্থীকে হত্যার অভিযোগ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০১৯, ২২:৫৮
এবার বাসচাপায় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) শিক্ষার্থী ওয়াসিম আব্বাসকে (২১) নিহত হয়েছেন। তবে সহপাঠিদের অভিযোগ তাকে ধাক্কা দিয়ে বাস থেকে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। আজ শনিবার (২৩ মার্চ) বিকেলে সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের শেরপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ওয়াসিম বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্স্টাস শেষ বর্ষের ছাত্র।
প্রত্যক্ষদর্শী বাস যাত্রীরা জানান, সিলেট-ময়মনসিংহ সড়কে চলাচল করা উদার পরিবহন নামে একটি বাসের চালক ও হেলপারের সঙ্গে সিকৃবি’র কয়েকজন ছাত্রের বাকবিতণ্ডা হয়। শিক্ষার্থীরা সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে নামতে চাইলে বাস থেকে কয়েকজনকে নামিয়ে দিয়েই দ্রুত গতিতে চলতে থাকে। এ সময় ওয়াসিম বাসের দরজার হাতল ধরে ঝুলতে থাকলে হেলপার গাড়ির দরজা লাগিয়ে দেন এবং চালক বাস না থামিয়ে চালাতে থাকেন। এতে ওয়াসিম বাসের নিচে চাপা পড়েন। পরে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওয়াসিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিকৃবি’র ছাত্র শিপলু রায় বলেন, ওয়াসিমের গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায়। তারা কয়েকজন বন্ধু মিলে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে নবীগঞ্জের টোলপ্লাজা থেকে উদার পরিবহনে উঠেন। শিপলুর অভিযোগ তারা সিলেট-ময়মনসিংহ সড়কে নামার সময় হেলপার তাদের ধাক্কা দেন এবং জোড় করে দরজা লাগিয়ে দেওয়াতে ওয়াসিম বাসের নিচে চাপা পড়েন।
শেরপুর হাইওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) কামরুল ইসলাম বলেন, উদার পরিবহন বাসটি তারাকান্দি, মধুপুর হয়ে ময়মনসিংহ সড়কে চলাচল করে। ওয়াসিমসহ সিকৃবির কয়েকজন ছাত্র ঘটনাস্থলে নামার সময় হেলপার বাসের দরজা লাগিয়ে দেন। পরে চালক বাস দ্রুত গতিতে চালিয়ে যাওয়ার সময় ওয়াসিম বাসের নিচে পড়ে নিহত হন।
পরে বাসটিকে ওসমানী নগরের বেগমগঞ্জ থেকে ধাওয়া করে পুলিশ আটক করেছে। তবে চালক ও হেলপার পালিয়েছেন বলেও জানান এসআই কামরুল।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’র (সিকৃবি) রেজিস্ট্রার বদরুল ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিপলু ফোনে তাকে ঘটনাটি জানিয়েছেন।
এবিএন/মুহাজিরুল ইসলাম রাহাত/জসিম/রাজ্জাক
প্রত্যক্ষদর্শী বাস যাত্রীরা জানান, সিলেট-ময়মনসিংহ সড়কে চলাচল করা উদার পরিবহন নামে একটি বাসের চালক ও হেলপারের সঙ্গে সিকৃবি’র কয়েকজন ছাত্রের বাকবিতণ্ডা হয়। শিক্ষার্থীরা সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে নামতে চাইলে বাস থেকে কয়েকজনকে নামিয়ে দিয়েই দ্রুত গতিতে চলতে থাকে। এ সময় ওয়াসিম বাসের দরজার হাতল ধরে ঝুলতে থাকলে হেলপার গাড়ির দরজা লাগিয়ে দেন এবং চালক বাস না থামিয়ে চালাতে থাকেন। এতে ওয়াসিম বাসের নিচে চাপা পড়েন। পরে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওয়াসিমকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিকৃবি’র ছাত্র শিপলু রায় বলেন, ওয়াসিমের গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায়। তারা কয়েকজন বন্ধু মিলে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে নবীগঞ্জের টোলপ্লাজা থেকে উদার পরিবহনে উঠেন। শিপলুর অভিযোগ তারা সিলেট-ময়মনসিংহ সড়কে নামার সময় হেলপার তাদের ধাক্কা দেন এবং জোড় করে দরজা লাগিয়ে দেওয়াতে ওয়াসিম বাসের নিচে চাপা পড়েন।
শেরপুর হাইওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) কামরুল ইসলাম বলেন, উদার পরিবহন বাসটি তারাকান্দি, মধুপুর হয়ে ময়মনসিংহ সড়কে চলাচল করে। ওয়াসিমসহ সিকৃবির কয়েকজন ছাত্র ঘটনাস্থলে নামার সময় হেলপার বাসের দরজা লাগিয়ে দেন। পরে চালক বাস দ্রুত গতিতে চালিয়ে যাওয়ার সময় ওয়াসিম বাসের নিচে পড়ে নিহত হন।
পরে বাসটিকে ওসমানী নগরের বেগমগঞ্জ থেকে ধাওয়া করে পুলিশ আটক করেছে। তবে চালক ও হেলপার পালিয়েছেন বলেও জানান এসআই কামরুল।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’র (সিকৃবি) রেজিস্ট্রার বদরুল ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিপলু ফোনে তাকে ঘটনাটি জানিয়েছেন।
এই বিভাগের আরো সংবাদ