খোকসায় পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৬ মার্চ ২০১৯, ১৬:০৪
কুষ্টিয়ার খোকসায় পঞ্চম শ্রেণির এক শিশু ছাত্রীকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে দুর্বৃত্ত্বরা ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শিশু ধর্ষনের সাথে জড়িরত প্রধান আসামী পালিয়ে গেলেও দুই সহযোগিকে পুলিশ আটক করেছে।
ধর্ষিত শিশু ছাত্রীর পরিবার ও পুলিশ জানায়, গত সোমবার সন্ধ্যায় পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রী শোমসপুর বাজার থেকে ৫’শ গজ দূরে ভাড়া বাসায় ফিরছিল। দুর্বৃত্বরা রাস্তা থেকে স্কুল ছাত্রী টিকে জোর করে ধরে নিয়ে যায় রওশন মেম্বারের ধানের চাতালে। সেখানে শিশু ছাত্রীর উপর পাশবিক নির্যাতন চালায়।
এক পর্যায়ে শিশুটি পালিয়ে বাড়ি এসে পরিবারের লোকদের বিষয়টি জানায়। রাতেই শিশুটির বাবা ঝালমুড়ি বিক্রেতা খোকসা থানায় শোমসপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মাদক সেবি ইমন তার সহযোগি একই গ্রামের মিলন শেখের ছেলে আব্দুল মজিদ, রফিকুলের ছেলে পিয়াস ও মতি লালের ছেলে রতন বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। স্কুল ছাত্রী ধর্ষণে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ রতন ও আব্দুল মজিদকে আটক করে। ইতোমধ্যে শিশুটির বাবার দায়ের করা অভিযোাগটি মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। পরদিন গতকাল মঙ্গলবার দুপুরের স্কুল ছাত্রীর ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আটক দুই যুববকে রিমান্ডের আবেদন সহ আদালতে হাজির করা হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।
ধর্ষণের শিকার শিশু স্থানীয় একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী। তার মা শোমসপুর বাজার কমিটি নিয়োগ দেওয়া বাজার ঝাড়ুদার।
ছাত্রীটির বাবা ও মা অভিযোগ করেন তাদের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে আবুল হোসেনের ছেলে মাদক সেবি ইমন তার স্কুল পড়–য়া মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। সোমবার সন্ধ্যায় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথ থেকে লম্পটরা তাকে ধরে নিয়ে ধর্ষন করে। মেয়ে পালিয়ে গিয়ে তাদের জানায়। রাতেই তারা থানায় অভিযোগ করে। পুলিশ প্রধান আসামীকে আটককের দাবি করেন। দোষীদের বিচারের দাবিও করেন এই দম্পতি।
থানার ওসি (তদন্ত) ও ধর্ষণ মামলার আইও এসএম কাফরুজ্জামান বলেন, ঘটনার রাতেই ৪ জনের ২ জনকে আটক করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আটকরা ছাত্রী ধর্ষনের ঘটনার সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেছে। তবে প্রধান আসামীকে আটকের জন্য জোর তৎপরতা চলছে। অল্প সময়ের মধ্যে মামলার বাকী আসাদের আটক করা হবে বলে জানান।
এবিএন/সুমন কুমার মন্ডল/জসিম/তোহা
ধর্ষিত শিশু ছাত্রীর পরিবার ও পুলিশ জানায়, গত সোমবার সন্ধ্যায় পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রী শোমসপুর বাজার থেকে ৫’শ গজ দূরে ভাড়া বাসায় ফিরছিল। দুর্বৃত্বরা রাস্তা থেকে স্কুল ছাত্রী টিকে জোর করে ধরে নিয়ে যায় রওশন মেম্বারের ধানের চাতালে। সেখানে শিশু ছাত্রীর উপর পাশবিক নির্যাতন চালায়।
এক পর্যায়ে শিশুটি পালিয়ে বাড়ি এসে পরিবারের লোকদের বিষয়টি জানায়। রাতেই শিশুটির বাবা ঝালমুড়ি বিক্রেতা খোকসা থানায় শোমসপুর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মাদক সেবি ইমন তার সহযোগি একই গ্রামের মিলন শেখের ছেলে আব্দুল মজিদ, রফিকুলের ছেলে পিয়াস ও মতি লালের ছেলে রতন বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। স্কুল ছাত্রী ধর্ষণে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ রতন ও আব্দুল মজিদকে আটক করে। ইতোমধ্যে শিশুটির বাবার দায়ের করা অভিযোাগটি মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। পরদিন গতকাল মঙ্গলবার দুপুরের স্কুল ছাত্রীর ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আটক দুই যুববকে রিমান্ডের আবেদন সহ আদালতে হাজির করা হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।
ধর্ষণের শিকার শিশু স্থানীয় একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী। তার মা শোমসপুর বাজার কমিটি নিয়োগ দেওয়া বাজার ঝাড়ুদার।
ছাত্রীটির বাবা ও মা অভিযোগ করেন তাদের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে আবুল হোসেনের ছেলে মাদক সেবি ইমন তার স্কুল পড়–য়া মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। সোমবার সন্ধ্যায় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথ থেকে লম্পটরা তাকে ধরে নিয়ে ধর্ষন করে। মেয়ে পালিয়ে গিয়ে তাদের জানায়। রাতেই তারা থানায় অভিযোগ করে। পুলিশ প্রধান আসামীকে আটককের দাবি করেন। দোষীদের বিচারের দাবিও করেন এই দম্পতি।
থানার ওসি (তদন্ত) ও ধর্ষণ মামলার আইও এসএম কাফরুজ্জামান বলেন, ঘটনার রাতেই ৪ জনের ২ জনকে আটক করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আটকরা ছাত্রী ধর্ষনের ঘটনার সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেছে। তবে প্রধান আসামীকে আটকের জন্য জোর তৎপরতা চলছে। অল্প সময়ের মধ্যে মামলার বাকী আসাদের আটক করা হবে বলে জানান।
এবিএন/সুমন কুমার মন্ডল/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ