বেনাপোলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে দু-বাংলার মিলনমেলা
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১৩:৪৬
আগামীকাল বৃহস্পতিবার ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এ দিবস উদযাপনে বেনাপোল চেকপোষ্টে নো-ম্যান্স ল্যান্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একুশে মঞ্চে বসবে দু বাংলার ভাষা প্রেমীদের মিলন মেলা বসবে। সীমান্তের জিরো পয়েন্টে দু-বাংলার ভাষা প্রেমী মানুষদের মিলন মেলা উপলক্ষে যৌথভাবে নির্মাণ করা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একুশে মঞ্চ। এবারের দুবাংলার মিলন মেলার আয়োজন করছেন দুই বাংলার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন পরিষদ।
একুশের সকাল সাড়ে ৯টায় অস্থায়ী এ শহীদ বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন দু-বাংলার আমন্ত্রিত মন্ত্রী, এমপি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, প্রশাসনের কর্মকর্তারা, কবি, সাহিত্যক, লেখক এবং দু-বাংলার ভাষা প্রেমীরা।
প্রতি বছরের মতো এবারও বেনাপোল চেকপোষ্টের জিরো পয়েন্টে বসছে ২ বাংলার ভাষা প্রেমী মানুষের মিলন মেলা। তবে এবারও অনুষ্ঠানটি হচ্ছে ভিন্ন আঙিকে। গত বছরের মতো এবারও দুই বাংলার মিলন
মেলা অনুষ্ঠান হবে একই মঞ্চে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একুশে মঞ্চে মিলন মেলা বসবে ভাষা প্রেমীদের। মিলন মেলাকে ঘিরে দু বাংলার নো-ম্যান্সল্যান্ডকে সাজানো হচ্ছে নর্বিল সাজে। বাংলাদেশের পক্ষে মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার পলি- উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব স্বপন ভট্টাচার্য্য, যশোর ১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ শেখ আফিল উদ্দিন, বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ বেলাল হোসেন চৌধুরী, যশোর জেলা প্রশাসক আব্দুল আওয়াল, পুলিশ সুপার মঈনুল হক, ভাষা সৈনিক শামসুল হুদা । ভারতের পক্ষে উপস্থিত থাকবেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী শ্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সংসদ শ্রীমত্রা মমতা ঠাকুর, উত্তর ২৪ পরগোনা জেলা পরিষদ সভাপতি শ্রীমতি বীনা মন্ডল, সংকর আড্ডো, কৃঞ্চ গোপাল, বিশ্বজিৎ দাস প্রমুখ। তাছাড়া এ মিলন মেলয় দু-বাংলার কবি, সাহিত্যক আর গুনিজন উপস্থিত থাকবেন। বিনিময় হবে দু-বাংলার মানুষের সেচ্ছায় রক্তদান কর্মসুচী। যশোর -১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ শেখ আফিল উদ্দিন এমপি ও ভারতের বনগা পৌর মেয়র সংকর আড্ডো ডাকু রক্তদান কমৃসুচীতে অংশগ্রহণ করবেন। ”আমার প্রতিরোধ আমার সংগ্রাম আমার স্বাধীনতা
আমার অধিকার আমার ৫২ আমার বর্ণমালা” এ শ্লোগান দিয়ে শুরু হবে দু-বাংলার একুশ উদযাপন। সীমান্তের জিরো পয়েন্ট ঘেষে একুশ উদযাপনের মঞ্চ তৈরীর করা হয়েছে। আর নো-ম্যান্স ল্যান্ডে নির্মিত হয়েছে অস্থায়ী শহীদ মিনার। বেনাপোল চেকপোষ্টে নো-ম্যান্স ল্যান্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একুশে মঞ্চে গান পরিবেশন করবেন সা রে গা মার বাংলাদেশের শিল্পী নোবেল। যশোর-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ শেখ আফিল উদ্দিন বলেন, একমাত্র বেনাপোলেয় আন্তর্জাতিকভাবে মাতৃভাষা দিবস পালনের মাধ্যমে দু-বাংলার ভাষা প্রেমীদের মিলন মেলা অনষ্ঠিত হয়। এ মিলন মেলার মাধ্যমে দু দেশের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্যে বৃদ্ধির সাথে সাথে সম্পর্ক সুদৃঢ় হবে। এবিএন/ইয়ানূর রহমান/গালিব/জসিম
মেলা অনুষ্ঠান হবে একই মঞ্চে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একুশে মঞ্চে মিলন মেলা বসবে ভাষা প্রেমীদের। মিলন মেলাকে ঘিরে দু বাংলার নো-ম্যান্সল্যান্ডকে সাজানো হচ্ছে নর্বিল সাজে। বাংলাদেশের পক্ষে মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার পলি- উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব স্বপন ভট্টাচার্য্য, যশোর ১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ শেখ আফিল উদ্দিন, বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ বেলাল হোসেন চৌধুরী, যশোর জেলা প্রশাসক আব্দুল আওয়াল, পুলিশ সুপার মঈনুল হক, ভাষা সৈনিক শামসুল হুদা । ভারতের পক্ষে উপস্থিত থাকবেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী শ্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সংসদ শ্রীমত্রা মমতা ঠাকুর, উত্তর ২৪ পরগোনা জেলা পরিষদ সভাপতি শ্রীমতি বীনা মন্ডল, সংকর আড্ডো, কৃঞ্চ গোপাল, বিশ্বজিৎ দাস প্রমুখ। তাছাড়া এ মিলন মেলয় দু-বাংলার কবি, সাহিত্যক আর গুনিজন উপস্থিত থাকবেন। বিনিময় হবে দু-বাংলার মানুষের সেচ্ছায় রক্তদান কর্মসুচী। যশোর -১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ শেখ আফিল উদ্দিন এমপি ও ভারতের বনগা পৌর মেয়র সংকর আড্ডো ডাকু রক্তদান কমৃসুচীতে অংশগ্রহণ করবেন। ”আমার প্রতিরোধ আমার সংগ্রাম আমার স্বাধীনতা
আমার অধিকার আমার ৫২ আমার বর্ণমালা” এ শ্লোগান দিয়ে শুরু হবে দু-বাংলার একুশ উদযাপন। সীমান্তের জিরো পয়েন্ট ঘেষে একুশ উদযাপনের মঞ্চ তৈরীর করা হয়েছে। আর নো-ম্যান্স ল্যান্ডে নির্মিত হয়েছে অস্থায়ী শহীদ মিনার। বেনাপোল চেকপোষ্টে নো-ম্যান্স ল্যান্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একুশে মঞ্চে গান পরিবেশন করবেন সা রে গা মার বাংলাদেশের শিল্পী নোবেল। যশোর-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ শেখ আফিল উদ্দিন বলেন, একমাত্র বেনাপোলেয় আন্তর্জাতিকভাবে মাতৃভাষা দিবস পালনের মাধ্যমে দু-বাংলার ভাষা প্রেমীদের মিলন মেলা অনষ্ঠিত হয়। এ মিলন মেলার মাধ্যমে দু দেশের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্যে বৃদ্ধির সাথে সাথে সম্পর্ক সুদৃঢ় হবে। এবিএন/ইয়ানূর রহমান/গালিব/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ