শ্রীমঙ্গলে আফজল হক উপজেলা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রীর দোয়া ও সমর্থন চান
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৮ জানুয়ারি ২০১৯, ১৭:৫৯ | আপডেট : ২৯ জানুয়ারি ২০১৯, ১৮:৫৮
সদ্য সমাপ্ত হওয়া একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আমেজ কাটতে না কাটতেই গড়ের দরজায় করা নাড়ছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শ্রীমঙ্গল সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এবং শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি আফজল হক এবার শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থন ও দোয়া নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে চান।
আফজল হক শ্রীমঙ্গল সদর ইউনিয়নের উত্তর ভাড়াউড়া গ্রামের বীর মুক্তিযুদ্ধা মরহুম মোহাম্মদ রইছ মিয়া ওরফে ময়না মিয়ার সন্তান। উনিশশো সাতানব্বই সনের ইউনিয়ন নির্বাচনে শ্রীমঙ্গল তিন নং সদর ইউনিয়ন নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন তিনি। তৎসময়ে সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে তিনি স্বর্ণ পদক অর্জন করেন।
সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন আমি একজন মুক্তিযুদ্ধার সন্তান,এমনকি আমার বাবাও একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি ছিলেন সেই সুবাদে আমিও পিতার স্বপ্ন পূরণে উনিশশো সাতানব্বই ইং সনের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়াই করে বিপুল ভোটে জয় লাভ করি।
ছাত্র জীবন থেকেই ছাত্ররাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিতে আসা আফজল হক আওয়ামীলীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের সফলতার সাথে গুরুত্বপূর্ণ অনেক দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন!মাদ্রাসা থেকে শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণেও তাদের অবধান রয়েছে। তার পিতার নিজ জায়গায় প্রতিষ্ঠা করে গেছেন মাদ্রাসা সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
তারই ধারাবাহিকতায় আফজল হক সামাজিক উন্নয়নমূলক সকল কর্মকান্ডে নিজে জড়িত থেকে সার্বিক সহযোগিতা করে আসছেন। বিএনপি-জামাত ক্ষমতা কালীন সময়ে অনেক অত্যাচার-নির্যাতন সহ অসংখ্য মিথ্যে মামলার শিকার এ নেতা বলেন,আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করি। তাই কোনো বাধাই আমাকে থামিয়ে রাখতে পারবেনা। তিনি বলেন আমরা বংশ পরম্পরায় জনগণের সেবা করে আসছি!বাকিটা জীবনও জনস্বার্থেই জনগণের জন্যই কাজ করে যেতে চাই।
এখনো প্রায় প্রতিনিয়ত তৃণমূল পর্যায়ের নেতা কর্মী থেকে শুরু করে অসহায় সাধারণ মানুষের সুখে দুঃখে পাশে দাঁড়ান এই নেতা। তাই উপজেলার সাধারণ মানুষের কাছে চেয়ারম্যান আফজাল হক ব্যাপক জনপ্রিয় একজন ব্যাক্তি। পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ের অসহায় হত-দরিদ্র মানুষের বিপদ-আপদে প্রতিনিয়তই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন এ নেত্ াএলাকার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড থেকে শুরু করে প্রায় প্রতিটা সামাজিক অনুষ্ঠানে তার উপস্থিতি লক্ষণীয়।
এলাকার সার্বিক উন্নয়নে ক্ষমতায় না থেকেও তিনি বিভিন্নভাবে অবধান রেখে চলেছেন!তাই শ্রীমঙ্গল উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের কাছে তিনি অত্যান্ত সুপরিচিত ও পছন্দের একজন মানুষ। এখনো সময় পেলেই তিনি ছুটে চলেন উপজেলার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে,খোঁজ খবর নেন প্রত্যেকের। কে কি করছেন? কার আর্থিক অবস্থা কেমন এমনকি যারা আর্থিকভাবে অসহায় তাদের পাশে আর্থিক সাহায্য নিয়ে পাশে দাঁড়ান তৃণমূলে জনপ্রিয় এই নেতা। উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয় পেলে এবং জয়ী হলে এলাকার জন্য কি কি করবেন?
সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে আফজল হক জানান, আমাদের দেশে এখন প্রধান সমস্যা মাদক এবং দুর্নীতি আর এ দুটি বিষয় নিয়েই আমাদের নেত্রী গণতন্ত্রের মানসকন্যা সফল নেত্রী প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে যা ইতোমধ্যেই মিডিয়ার বদৌলতে দেখতে পাচ্ছেন।
জননেত্রীর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে স্থানীয় ছয়বারের নির্বাচিত জননন্দিত উপাধ্যক্ষ ড.আব্দুস শহীদ সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে শ্রীমঙ্গল উপজেলাকে আমি মাদক আর দুর্নীতি মুক্ত একটি উপজেলা হিসেবে তৈরী করে আমাদের প্রিয় নেত্রীকে উপহার দিতে চাই। মাদক আর দুর্নীতির সাথে যারাই জড়িত থাকবে হোক সে আমার আত্মীয় এ বিষয়ে কাউকে কোনোভাবেই ছাড় দেয়া হবেনা। তিনি আরো বলেন,পর্যটনে শ্রীমঙ্গল সারাবিশ্বে পরিচিত হলেও এখনো অনেক কাজ করার বাকি রয়েছে!আমি চেষ্টা করবো পর্যটনে শ্রীমঙ্গল আরো এগিয়ে যাক আর তার জন্য যা কিছু করতে হয় আমি করতে প্রস্তুত বলে জানান এ নেতা। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার চার অর্থাৎ শ্রীমঙ্গল -কমলগঞ্জ থেকে ষষ্ঠ বারের মতো নির্বাচিত সফল জননন্দিত জননেতা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযুদ্ধা আলহাজ্ব ড.আব্দুস শহীদ এমপি মহোদয়ের নির্বাচনীয় প্রচারনায় শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে মাইলের পর মাইল হেটে হেটে বীর মুক্তিযুদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড.আব্দুস শহীদ এমপি মহোদয়ের জন্য নৌকার পক্ষে প্রচারনা চালিয়েছেন তিনি।
মির্জাপুর এলাকার তরুণ ভোটার শিক্ষার্থী আবু সালেহ বলেন,দেশ এগিয়ে যাচ্ছে বর্তমান মন্ত্রণালয়েও তারুণ্যের জয় গান,তিনি বলেন আমি বিশ্বাস করি তরুণদের হাতে নেতৃত্ব আসলে দুর্নীতি কমতে বাধ্য আর যতদূর জানি আফজল ভাই এমনিতেই আর্থিভাবে সচ্ছল। তাছাড়া তার সবচেয়ে বড় গুন যেটি তা হলো তিনি অন্যায়কে প্রশ্রয় দেন না। আমি আফজল ভাইয়ের একান্ত ভক্ত। আবু সালেহ বলেন জনগণের সেবা এবং এলাকার উন্নয়নের জন্যই তিনি ফের নির্বাচনে আসতে চান। তরুণ এ শিক্ষার্থী বলেন,একজন মেধাবী এবং পরোপকারী মানুষ হিসেবে শুধু আমার ভোট নয় আমার পরিবারের সবকটি ভোট আফজল ভাই পাবে এটা প্রায় নিশ্চিত।
ভুনবীর এলাকার বাবুল দাস বলেন, আপোষহীন স্বচ্ছ মানুষের হাতে নেতৃত্ব আসলে দ্রুত দেশ এগিয়ে যাবে সে হিসেবে ক্লিন ইমেজধারী পরোপকারী সাহসী মানুষ হিসেবে আমি আফজল ভাইকেই সমর্থন করি!
সিন্দুরখান এলাকার সেলিম মিয়া পেশায় একজন কৃষক, তিনি জানান,আফজল চেয়ারম্যান খুব ভালো একজন মানুষ। তার পিতা ময়না মিয়াও স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জিতে ছিলেন। আর সেই পরিবারের মানুষ আফজল চেয়ারম্যান তিনিও খুব স্পষ্টবাদী মানুষ। আফজল চেয়ারম্যানের জন্য আমার দোয়া ছিল এখনো আছে।
আলাউদ্দিন মিয়া উপজেলার সরকার বাজারে রিক্সা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। আলাপ হয় তার সাথে সে জানায়,আফজল চেয়ারম্যান সাহেবের অনেক সুনাম শুনেছি। তিনি স্পষ্টবাদী এবং সাহসী। তাছাড়া তিনি পরোপকারী মানুষ। পূর্বের মতোই মানুষের সেবা করার জন্যই তিনি নির্বাচন করতে চান। তার যে সম্পদ আছে তা শেষ হবার নয়। তিনি টাকা উপার্জনের জন্য নয় বরং নিজের উপার্জিত টাকা দিয়ে এলাকার উন্নয়ন করবেন এটা আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি!
চা শ্রমিক ললিতা বাড়ৈ জানান,আফজল চেয়ারম্যান একবার আমাদের বাড়িতে এসেছিলেন এবং আমার মতো এই গরিবের ঘরে তিনি ভাতও খেয়েছেন। এমন লোকই আমাদের দরকার,যারা আমাদের সুখে-দুঃখে পাশে থেকে খোঁজ খবর রাখবেন। আফজল চেয়ারম্যান চা শ্রমিকের সন্তানদের অর্থ দিয়ে পড়াশুনার জন্য সহযোগিতা করেছেন। তিনি সত্যিই খুব ভালো মানুষ।
এবিএন/হৃদয় দেবনাথ/জসিম/তোহা
সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন আমি একজন মুক্তিযুদ্ধার সন্তান,এমনকি আমার বাবাও একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি ছিলেন সেই সুবাদে আমিও পিতার স্বপ্ন পূরণে উনিশশো সাতানব্বই ইং সনের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়াই করে বিপুল ভোটে জয় লাভ করি।
সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে আফজল হক জানান, আমাদের দেশে এখন প্রধান সমস্যা মাদক এবং দুর্নীতি আর এ দুটি বিষয় নিয়েই আমাদের নেত্রী গণতন্ত্রের মানসকন্যা সফল নেত্রী প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে যা ইতোমধ্যেই মিডিয়ার বদৌলতে দেখতে পাচ্ছেন।
জননেত্রীর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে স্থানীয় ছয়বারের নির্বাচিত জননন্দিত উপাধ্যক্ষ ড.আব্দুস শহীদ সাহেবকে সঙ্গে নিয়ে শ্রীমঙ্গল উপজেলাকে আমি মাদক আর দুর্নীতি মুক্ত একটি উপজেলা হিসেবে তৈরী করে আমাদের প্রিয় নেত্রীকে উপহার দিতে চাই। মাদক আর দুর্নীতির সাথে যারাই জড়িত থাকবে হোক সে আমার আত্মীয় এ বিষয়ে কাউকে কোনোভাবেই ছাড় দেয়া হবেনা। তিনি আরো বলেন,পর্যটনে শ্রীমঙ্গল সারাবিশ্বে পরিচিত হলেও এখনো অনেক কাজ করার বাকি রয়েছে!আমি চেষ্টা করবো পর্যটনে শ্রীমঙ্গল আরো এগিয়ে যাক আর তার জন্য যা কিছু করতে হয় আমি করতে প্রস্তুত বলে জানান এ নেতা। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার চার অর্থাৎ শ্রীমঙ্গল -কমলগঞ্জ থেকে ষষ্ঠ বারের মতো নির্বাচিত সফল জননন্দিত জননেতা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযুদ্ধা আলহাজ্ব ড.আব্দুস শহীদ এমপি মহোদয়ের নির্বাচনীয় প্রচারনায় শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে মাইলের পর মাইল হেটে হেটে বীর মুক্তিযুদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড.আব্দুস শহীদ এমপি মহোদয়ের জন্য নৌকার পক্ষে প্রচারনা চালিয়েছেন তিনি।
মির্জাপুর এলাকার তরুণ ভোটার শিক্ষার্থী আবু সালেহ বলেন,দেশ এগিয়ে যাচ্ছে বর্তমান মন্ত্রণালয়েও তারুণ্যের জয় গান,তিনি বলেন আমি বিশ্বাস করি তরুণদের হাতে নেতৃত্ব আসলে দুর্নীতি কমতে বাধ্য আর যতদূর জানি আফজল ভাই এমনিতেই আর্থিভাবে সচ্ছল। তাছাড়া তার সবচেয়ে বড় গুন যেটি তা হলো তিনি অন্যায়কে প্রশ্রয় দেন না। আমি আফজল ভাইয়ের একান্ত ভক্ত। আবু সালেহ বলেন জনগণের সেবা এবং এলাকার উন্নয়নের জন্যই তিনি ফের নির্বাচনে আসতে চান। তরুণ এ শিক্ষার্থী বলেন,একজন মেধাবী এবং পরোপকারী মানুষ হিসেবে শুধু আমার ভোট নয় আমার পরিবারের সবকটি ভোট আফজল ভাই পাবে এটা প্রায় নিশ্চিত।
ভুনবীর এলাকার বাবুল দাস বলেন, আপোষহীন স্বচ্ছ মানুষের হাতে নেতৃত্ব আসলে দ্রুত দেশ এগিয়ে যাবে সে হিসেবে ক্লিন ইমেজধারী পরোপকারী সাহসী মানুষ হিসেবে আমি আফজল ভাইকেই সমর্থন করি!
সিন্দুরখান এলাকার সেলিম মিয়া পেশায় একজন কৃষক, তিনি জানান,আফজল চেয়ারম্যান খুব ভালো একজন মানুষ। তার পিতা ময়না মিয়াও স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জিতে ছিলেন। আর সেই পরিবারের মানুষ আফজল চেয়ারম্যান তিনিও খুব স্পষ্টবাদী মানুষ। আফজল চেয়ারম্যানের জন্য আমার দোয়া ছিল এখনো আছে।
আলাউদ্দিন মিয়া উপজেলার সরকার বাজারে রিক্সা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। আলাপ হয় তার সাথে সে জানায়,আফজল চেয়ারম্যান সাহেবের অনেক সুনাম শুনেছি। তিনি স্পষ্টবাদী এবং সাহসী। তাছাড়া তিনি পরোপকারী মানুষ। পূর্বের মতোই মানুষের সেবা করার জন্যই তিনি নির্বাচন করতে চান। তার যে সম্পদ আছে তা শেষ হবার নয়। তিনি টাকা উপার্জনের জন্য নয় বরং নিজের উপার্জিত টাকা দিয়ে এলাকার উন্নয়ন করবেন এটা আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি!
চা শ্রমিক ললিতা বাড়ৈ জানান,আফজল চেয়ারম্যান একবার আমাদের বাড়িতে এসেছিলেন এবং আমার মতো এই গরিবের ঘরে তিনি ভাতও খেয়েছেন। এমন লোকই আমাদের দরকার,যারা আমাদের সুখে-দুঃখে পাশে থেকে খোঁজ খবর রাখবেন। আফজল চেয়ারম্যান চা শ্রমিকের সন্তানদের অর্থ দিয়ে পড়াশুনার জন্য সহযোগিতা করেছেন। তিনি সত্যিই খুব ভালো মানুষ।
এবিএন/হৃদয় দেবনাথ/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ