হত্যা না আত্মহত্যা
নাসিরনগরে গলাকেটে গৃহবধূর মৃত্যু নিয়ে এলাকায় ধুম্রজাল
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০১৯, ১৮:৪৬
জেলার নাসিরনগরে পিত্রালয়ের নিজ ঘরে গলাকাটা গৃহবধূর মৃত্যু নিয়ে এলাকায় ধুম্রজালের সৃষ্ঠি হয়েছে। একি হত্যা না আত্মহত্যা তা নিয়ে চলছে ব্যপক গঞ্জন।
এ ঘটনায় পুলিশ নিহতের স্বামীকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের বালিখোলা গ্রামে। ঘটনার বিবরণে জানাগেছে, বালিখোল গ্রামের শাহাদ আলীর মেয়ে রুনা বেগমের (২৩) দুপুরে গলাকাটা লাশ তার নিজ ঘরে পাওয়া যায়। ভলাকুট ইউ/পি চেয়ারম্যান মো. রুবেল মিয়া ও ইউ/পি সদস্য বালিখোলা গ্রামের বাচ্চু মিয়ার সাথে মোবাইল ফোনে এ বিষয়ে জানতে চাইলে, তারা জানান, রুনাকে প্রায় দুই বছর আগে পাশের ইউনিয়নের সোনাতুলা গ্রামে বিয়ে দেওয়া হয়। রুনার মাথায় সমস্যা জনিত কারণে তাদের মাঝে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। আনুমানিক দুই মাস পূর্বে পার্শ্ববর্তী সরাইল উপজেলার তেলিকান্দি গ্রামের এক যুবকের সাথে বিয়ে দেওয়া হয় রুনাকে।
বিয়ের পর থেকে রুনা ও তার স্বামী বালিখোলা গ্রামে রুনার পিত্রালয়ে বসবাস করতে থাকে। রুনার মাথায় কিছু সমস্যা ছিল বলে জানান তারা। ঘটনার সময়ে রুনার মা পাশের ঘরে জোহরের নামাজ পরছিল ।
এ সময় রুনার স্বামী আজিজ গোসল করতে যায়। মা নামাজ ও স্বামী গোসল শেষে রুমে গিয়ে রুনার গলাকাটা লাশ দেখতে পায়। পরে থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে ঘটনা স্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাসিরনগর থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক সাধন কান্তি চৌধুরী বলেন, রুনার বাবা শাহাদ আলী বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামা আসামীদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছে। তিনি আরও জানান লাশের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে রুনাকে কেউ হত্যা করছে। রুনার স্বামীকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়ে রিমান্ডের প্রার্থনা করা হয়েছে বলেও জানান মামলার এ তদন্তকারী কর্মকর্তা।
এবিএন/আব্দুল হান্নান/জসিম/তোহা
এ ঘটনায় পুলিশ নিহতের স্বামীকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের বালিখোলা গ্রামে। ঘটনার বিবরণে জানাগেছে, বালিখোল গ্রামের শাহাদ আলীর মেয়ে রুনা বেগমের (২৩) দুপুরে গলাকাটা লাশ তার নিজ ঘরে পাওয়া যায়। ভলাকুট ইউ/পি চেয়ারম্যান মো. রুবেল মিয়া ও ইউ/পি সদস্য বালিখোলা গ্রামের বাচ্চু মিয়ার সাথে মোবাইল ফোনে এ বিষয়ে জানতে চাইলে, তারা জানান, রুনাকে প্রায় দুই বছর আগে পাশের ইউনিয়নের সোনাতুলা গ্রামে বিয়ে দেওয়া হয়। রুনার মাথায় সমস্যা জনিত কারণে তাদের মাঝে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। আনুমানিক দুই মাস পূর্বে পার্শ্ববর্তী সরাইল উপজেলার তেলিকান্দি গ্রামের এক যুবকের সাথে বিয়ে দেওয়া হয় রুনাকে।
বিয়ের পর থেকে রুনা ও তার স্বামী বালিখোলা গ্রামে রুনার পিত্রালয়ে বসবাস করতে থাকে। রুনার মাথায় কিছু সমস্যা ছিল বলে জানান তারা। ঘটনার সময়ে রুনার মা পাশের ঘরে জোহরের নামাজ পরছিল ।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাসিরনগর থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক সাধন কান্তি চৌধুরী বলেন, রুনার বাবা শাহাদ আলী বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামা আসামীদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছে। তিনি আরও জানান লাশের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে রুনাকে কেউ হত্যা করছে। রুনার স্বামীকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়ে রিমান্ডের প্রার্থনা করা হয়েছে বলেও জানান মামলার এ তদন্তকারী কর্মকর্তা।
এবিএন/আব্দুল হান্নান/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ