সিরাজগঞ্জে তাড়াশের অধিকাংশ রাস্তাঘাটের বেহালাবস্থা
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৭ মে ২০১৮, ১৭:৩৭
সিরাজগঞ্জ, ২৭ মে, এবিনিউজ : সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার অধিকাংশ রাস্তাঘাট এখন বেহালাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এতে চলাচলে অনুপযোগী হওয়ায় এলাকার চরম জনদূর্ভোগ বাড়ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে উক্ত উপজেলার বিশেষ করে রানীর হাট, মান্নান নগর, নিমগাছি, খালকুলা, কাটাগাড়ী রাস্তা গুলো খানা খন্দের সৃষ্টি হয়ে যাতায়াতের অনুপযোগী হয়ে পরেছে।
এছাড়াও নির্মাণাধীন রাস্তা কাস্তা হতে গুড়মা, পোওতা হতে লাউশন, তাড়াশ সদর হতে নাদোসৈয়দপুর রাস্তার কাজ ধীর গতি হওয়ায় এলাকার জনগণ ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে পারছে না। মৌসূমী বোরো ধান কাটা মাড়াই পুরোদমে শুরু হয়েছে। কৃষকের নতুন ধান সংশ্লিষ্ট হাট-বাজারে উঠছে। প্রতিদিন এসব রাস্তা দিয়ে ট্রাক-বাস, নসিমন, করিমন ,আটো যোগে এলাকার উৎপাদিত শষ্য ধান, চাল, গম, ক্ষিরা, তরমুজ এসব রাস্তা দিয়ে ছোটখাট যানবাহন দিয়ে আনা নেয়া হয়।
কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এসব জন গুরুত্বপর্ণ রাস্তা গুলো দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে বেশীর ভাগ জায়গায় কার্পেটিং উঠে গিয়ে খোয়া বেরিয়ে খানা খন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এ কারনে এলাকার বিভিন্ন যানবাহন ও জন সাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয় পড়েছে। খানাখন্দে ভরা রাস্তার কারণেই প্রতিনিয়ত ছোটখাট দূর্ঘটনা ঘটছে।
এদিকে তাড়াশ সদর ও পৌর এলাকার রাস্তার অবস্তা আরো বেশী খারাপ থানার সামনে থেকে উপজেলা চত্তর র্পযন্ত প্রতিটি সড়কে সামান্য বৃস্টিতে পানি জমে থাকে। এতে সংশ্লিষ্ট প্রশাষনের কর্মকর্তা কর্মচারী ও স্থানীয় জন সাধারণের চলাচলে চরম বিপাকে পড়েছেন।
এ বিষয়ে রানীহাটের দিদার হোসেন গোন্তার বাজারের ধান ব্যবসায়ী ছোরহাব ও মকুল হোসেনসহ অনেকেই জানান, দীর্ঘদিন ধরে তাড়াশের রাস্তা গুলোর সংস্কার না করায় রাস্তায় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় হাট- বাজারে ট্রাক ও অন্যান্য মালবাহি যানবাহন আসতে না পারায় আমরা ধানের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। তারা রাস্তা গুলোর দ্রূত সংস্কার দাবী করেন।
তাড়াশ উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী ইসমাইল হোসেন বলেন, কিছু রাস্তা রোড’স এন্ড হাই ওয়ে’র হওয়ায় রাস্তা গুলো স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের নিয়ন্ত্রনের বাইরে। তবে এলজিইডি’র রাস্তা গুলো পর্যায় ক্রমে সংস্কার কাজ চলছে। নতুন নির্মাণাধীন রাস্তা গুলোর কাজ বৃষ্টির কারণে একটু বিলম্বিত হচ্ছে। তবে নির্মাণধিীন রাস্তার কাজ গুলো দ্রত শেষ করার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এবিএন/এস.এম তফিজ উদ্দিন/জসিম/তোহা
এছাড়াও নির্মাণাধীন রাস্তা কাস্তা হতে গুড়মা, পোওতা হতে লাউশন, তাড়াশ সদর হতে নাদোসৈয়দপুর রাস্তার কাজ ধীর গতি হওয়ায় এলাকার জনগণ ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে পারছে না। মৌসূমী বোরো ধান কাটা মাড়াই পুরোদমে শুরু হয়েছে। কৃষকের নতুন ধান সংশ্লিষ্ট হাট-বাজারে উঠছে। প্রতিদিন এসব রাস্তা দিয়ে ট্রাক-বাস, নসিমন, করিমন ,আটো যোগে এলাকার উৎপাদিত শষ্য ধান, চাল, গম, ক্ষিরা, তরমুজ এসব রাস্তা দিয়ে ছোটখাট যানবাহন দিয়ে আনা নেয়া হয়।
কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এসব জন গুরুত্বপর্ণ রাস্তা গুলো দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে বেশীর ভাগ জায়গায় কার্পেটিং উঠে গিয়ে খোয়া বেরিয়ে খানা খন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এ কারনে এলাকার বিভিন্ন যানবাহন ও জন সাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয় পড়েছে। খানাখন্দে ভরা রাস্তার কারণেই প্রতিনিয়ত ছোটখাট দূর্ঘটনা ঘটছে।
এদিকে তাড়াশ সদর ও পৌর এলাকার রাস্তার অবস্তা আরো বেশী খারাপ থানার সামনে থেকে উপজেলা চত্তর র্পযন্ত প্রতিটি সড়কে সামান্য বৃস্টিতে পানি জমে থাকে। এতে সংশ্লিষ্ট প্রশাষনের কর্মকর্তা কর্মচারী ও স্থানীয় জন সাধারণের চলাচলে চরম বিপাকে পড়েছেন।
এ বিষয়ে রানীহাটের দিদার হোসেন গোন্তার বাজারের ধান ব্যবসায়ী ছোরহাব ও মকুল হোসেনসহ অনেকেই জানান, দীর্ঘদিন ধরে তাড়াশের রাস্তা গুলোর সংস্কার না করায় রাস্তায় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় হাট- বাজারে ট্রাক ও অন্যান্য মালবাহি যানবাহন আসতে না পারায় আমরা ধানের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। তারা রাস্তা গুলোর দ্রূত সংস্কার দাবী করেন।
তাড়াশ উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী ইসমাইল হোসেন বলেন, কিছু রাস্তা রোড’স এন্ড হাই ওয়ে’র হওয়ায় রাস্তা গুলো স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের নিয়ন্ত্রনের বাইরে। তবে এলজিইডি’র রাস্তা গুলো পর্যায় ক্রমে সংস্কার কাজ চলছে। নতুন নির্মাণাধীন রাস্তা গুলোর কাজ বৃষ্টির কারণে একটু বিলম্বিত হচ্ছে। তবে নির্মাণধিীন রাস্তার কাজ গুলো দ্রত শেষ করার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এবিএন/এস.এম তফিজ উদ্দিন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ