মাদারীপুরে স্কুলছাত্রীকে পিটিয়ে গুরুতর জখম
অনলাইন ডেস্কপ্রকাশ: ১৫ জানুয়ারি ২০১৯, ১৭:০২
মাদারীপুরের কালকিনিতে প্রবাসী স্বামীকে ডিভোর্স দেয়ায় পৌরসভার ঝাউতলা এলাকায় মঙ্গলবার সকালে এস এসসি পরীক্ষার্থী এক স্কুল ছাত্রীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মারাত্মক জখম করেছে শশুরবাড়ীর লোকজন।
আহত স্কুল ছাত্রীকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সে কালকিনি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির মানবিক বিভাগের ছাত্রী। স্কুল ছাত্রী সুকতারাকে এখন উন্নত চিকিৎসার জন্য দুপুর পৌনে দুইটার দিকে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
স্থানীয় ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল স্কুলছাত্রী সুকতারা। বাসা থেকে উকিল বাড়ীর পাশে রাস্তায় বের হলে একা পেয়ে কয়েকজন বখাটে যুবক ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যায়।
পরে স্থানীয়রা অজ্ঞান অবস্থায় ঐ ছাত্রীকে দেখে উদ্ধার করে কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। স্কুল ছাত্রীর মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সুকতারাকে এখন উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল মেডিকেল হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে।
স্কুল ছাত্রীর মা মাহিনুর বেগম জানান, দেড় বছর পূর্বে উভয় পরিবারের সম্মতিতে মোবাইলে বিয়ে হয় সুকতারার সাথে। বিয়ের ৭/৮ মাস পরে সুকতারা রুমনকে ডিভোর্স দিয়ে দেয়। আমাদের ধারনা এ কারনেই সুকতারাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেছে শশুর বাড়ীর লোকজন। আমরা এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।
অভিযুক্ত প্রবাসী রুমনের ভাই শামন আকন বলেন, আমার ভাই সোমবার বিদেশ থেকে ঢাকা নেমেছে। এখনো আমারা ঢাকায়, আমি বা আমরা এ কাজ কিভাবে করবো। আমাদের ফাসানোর জন্য এই কাজ করা হচ্ছে। এ ঘটনার সাথে আমাদের পরিবারের কেউ জড়িত নয়।
কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. রেজাউল করিম বলেন, স্কুল ছাত্রীর মাথার আঘাতটা একটু গুরুতর। শরীরের বিভিন্ন অংশেও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমরা আমাদের সাধ্যমত চিকিৎসা দিয়েছি। এখন পরিবারের লোকজন উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে যাচ্ছে।
এব্যবপারে কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোফাজ্জেল হোসেন জানান, বিষয়টি বিয়ে সংক্রান্ত জেরে। এই মেয়ে তার স্বামীকে মেনে না নেয়ায় মারধর করেছে। মেয়ের পরিবার যদি মামলা বা আইনগত ব্যবস্থা নিতে চায়, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নিব।
এবিএন/সাব্বির হোসাইন আজিজ/জসিম/তোহা
স্থানীয় ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল স্কুলছাত্রী সুকতারা। বাসা থেকে উকিল বাড়ীর পাশে রাস্তায় বের হলে একা পেয়ে কয়েকজন বখাটে যুবক ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যায়।
পরে স্থানীয়রা অজ্ঞান অবস্থায় ঐ ছাত্রীকে দেখে উদ্ধার করে কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। স্কুল ছাত্রীর মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সুকতারাকে এখন উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল মেডিকেল হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে।
স্কুল ছাত্রীর মা মাহিনুর বেগম জানান, দেড় বছর পূর্বে উভয় পরিবারের সম্মতিতে মোবাইলে বিয়ে হয় সুকতারার সাথে। বিয়ের ৭/৮ মাস পরে সুকতারা রুমনকে ডিভোর্স দিয়ে দেয়। আমাদের ধারনা এ কারনেই সুকতারাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেছে শশুর বাড়ীর লোকজন। আমরা এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।
অভিযুক্ত প্রবাসী রুমনের ভাই শামন আকন বলেন, আমার ভাই সোমবার বিদেশ থেকে ঢাকা নেমেছে। এখনো আমারা ঢাকায়, আমি বা আমরা এ কাজ কিভাবে করবো। আমাদের ফাসানোর জন্য এই কাজ করা হচ্ছে। এ ঘটনার সাথে আমাদের পরিবারের কেউ জড়িত নয়।
কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. রেজাউল করিম বলেন, স্কুল ছাত্রীর মাথার আঘাতটা একটু গুরুতর। শরীরের বিভিন্ন অংশেও আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমরা আমাদের সাধ্যমত চিকিৎসা দিয়েছি। এখন পরিবারের লোকজন উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে যাচ্ছে।
এব্যবপারে কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোফাজ্জেল হোসেন জানান, বিষয়টি বিয়ে সংক্রান্ত জেরে। এই মেয়ে তার স্বামীকে মেনে না নেয়ায় মারধর করেছে। মেয়ের পরিবার যদি মামলা বা আইনগত ব্যবস্থা নিতে চায়, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নিব।
এবিএন/সাব্বির হোসাইন আজিজ/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ
