শরণখোলায় চেয়ারম্যানের হাতে আ.লীগ নেতা লাঞ্চিত
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৫ জানুয়ারি ২০১৯, ১৮:৫৫
বাগেরহাটের শরণখোলায় আলোচিত ইউপি চেয়ারম্যান ও আ.লীগ নেতা জাকির হোসেন খান মহিউদ্দিনের হাতে এবার নিজ দলের এক নেতা শারীরিক ভাবে লাঞ্চিত হয়েছেন।
আজ (৫ জানুয়ারী) শনিবার বেলা ১১টার দিকে খোন্তাকাটা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর আকন (৫৫)কে মারপিট করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
মারপিটের শিকার আব্দুস সবুর আকন লিখিত অভিযোগে বলেন, আমার বাড়ির সামনের একটি রাস্তায় ৪০ দিনের কর্মসূচির মাধ্যমে কাজ চলছে।
বেলা ১১টার দিকে রাস্তার কাজ দেখতে গেলে স্থানীয় ইউপি সদস্য নাছিরের সাথে রাস্তার জমি নিয়ে আমার কথার কাটা কাটি হয় । ওই সময় সেখানে উপস্থিত চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আমার জামার কলার ধরেন এবং তার সাথে থাকা ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নাসির, রাজ্জাক আকন, নজিব আহমেদ সহ চেয়ারম্যানের ৫/৬ জন ক্যাড়ার আমাকে মারধর করেন। পরে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে তারা আমাকে ছেড়ে দেয়।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন খান মহিউদ্দিন বলেন, সকালে একটি রাস্তার মেরামতের কাজ চলছিল। সবুর কাজ বন্ধ করে দেয়ায় ইউপি সদস্য নাছিরের সাথে মারপিটের ঘটনা ঘটেছে ।
এছাড়া গত ৩ জানুয়ারী খোন্তাকাটা মদিনাতুল উলুম দাখিল মাদরাসার শিক্ষক আলী আহমেদকে মারপিট করেন চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন ও শ্রমিকলীগ নেতা খোকন মীর কে মেরে পঙ্গু করে দেয় । এবং ২০১৭ সালের ৯ এপ্রিল গ্রাম্য আদালতে বিচারের নামে এক যুবকের গোপনাঙ্গে ইট বেধে এলাকার বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরিয়ে ব্যাপক আলোচনায় আসেন তিনি। ওই মামলাটি এখনও চলমান রয়েছে। যা একাধিক গনমাধ্যমে প্রচার হয়। বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য ডা. মোজাম্মেল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি মুঠোফোনে বলেন, মারামারি করলে এলাকায় অসান্তি সৃষ্টি হয়। আমি চাই শান্তিপূর্নভাবে বসবাস করুক । এতে দলের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন না হয়।
এবিএন/নজরুল ইসলাম/জসিম/তোহা
মারপিটের শিকার আব্দুস সবুর আকন লিখিত অভিযোগে বলেন, আমার বাড়ির সামনের একটি রাস্তায় ৪০ দিনের কর্মসূচির মাধ্যমে কাজ চলছে।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন খান মহিউদ্দিন বলেন, সকালে একটি রাস্তার মেরামতের কাজ চলছিল। সবুর কাজ বন্ধ করে দেয়ায় ইউপি সদস্য নাছিরের সাথে মারপিটের ঘটনা ঘটেছে ।
এছাড়া গত ৩ জানুয়ারী খোন্তাকাটা মদিনাতুল উলুম দাখিল মাদরাসার শিক্ষক আলী আহমেদকে মারপিট করেন চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন ও শ্রমিকলীগ নেতা খোকন মীর কে মেরে পঙ্গু করে দেয় । এবং ২০১৭ সালের ৯ এপ্রিল গ্রাম্য আদালতে বিচারের নামে এক যুবকের গোপনাঙ্গে ইট বেধে এলাকার বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরিয়ে ব্যাপক আলোচনায় আসেন তিনি। ওই মামলাটি এখনও চলমান রয়েছে। যা একাধিক গনমাধ্যমে প্রচার হয়। বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য ডা. মোজাম্মেল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি মুঠোফোনে বলেন, মারামারি করলে এলাকায় অসান্তি সৃষ্টি হয়। আমি চাই শান্তিপূর্নভাবে বসবাস করুক । এতে দলের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন না হয়।
এবিএন/নজরুল ইসলাম/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ