কর্ণফুলী ও শাখা খাল রক্ষায় যথাযথ উদ্যোগ না নিলে বৃহত্তর আন্দোলন
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮, ১৬:০৩
দেশের অর্থনীতির সঞ্চালক কর্ণফুলী ও এর শাখা খালসমূহ। কর্ণফুলীর শাখা কর্ণফুলী থানাধীন চরপাথরঘাটা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী ইছানগর খাল গতকাল সোমবার রাতের আধারে বাঁশের খুটি ও বাউন্ডারী দিয়ে দখল করে স্থানীয় সন্ত্রাসীরা।
এর প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রামের প্রেস ক্লাবে মানববন্ধন করেছে আটটি পরিবেশবাদী সংগঠন। মানববন্ধন সমাবেশে বক্তারা বলেন, কর্ণফুলী দখল ও দূষণমুক্ত করতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা রয়েছে। জেলা প্রশাসন উচ্চ আদালতের নির্দেশনা উপেক্ষা করায় রাতের আধারে হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী ইছানগর খাল দখল করা হয়েছে। আগামী দশ দিনের মধ্যে খালের উপর দেয়া সীমানা প্রাচীর সরানো না হলে বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে।
বক্তারা আরো বলেন, ঝড় তুফানের সময় এই খাল সাম্পান মাঝিরা আত্মরক্ষার পোতাশ্রয় হিসাবে ব্যবহার করে। যুগ যুগ ধরে এই খালে সাম্পান মাঝিরা তাদের সাম্পান নোঙর করে রাখে।
মানববন্ধন পরবর্তী এই খালের দখলকৃত এলাকা পরিদর্শন করেন, চরপাথরঘাটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সাবের আহমদ। তিনি বলেন, এই খালটি দখল হয়ে গেলে ইছানগর গ্রামের ১৫-২০ হাজার মানুষ স্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতার শিকার হবে। ডুবে যাবে মসজিদ, মাদ্রাসা, কবরস্থান। তিনি খালটি উদ্ধার করে যথাযথ সংস্কারের দাবী জানান।
বক্তারা আরো বলেন, এভাবে চললে আগামী দুইতিন বছরের মধ্যে ইছানগর খাল চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যেটা কিছুতেই হতে দেয়া যাবে না।
বক্তারা যে কোন মূল্যে ইছানগর খাল উদ্ধার করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম, চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলন, পরিবেশ ও মানবাধিকার আন্দোলন পমা, গ্রিনক্লাব গ্লোবাল, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যান সমিতি ফেডারেশন, ইছানগর সদরঘাট সাম্পান মালিক কল্যান সমিতি, গ্রামীন পরিবেশ ও কৃষ্টি উন্নয়ন সমাজ সৃষ্টি, মানব কল্যান সংস্থা উক্ত মানববন্ধনের আয়োজন করে।
আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম সভাপতি আলীউর রহমান, পরিবেশ ও মানবাধিকার আন্দোলন পমা এর সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক আবসার মাহফুজ, গিন এলায়েন্স বাংলাদেশ এর যুগ্ম সম্পাদক কবির হোসেন শিশির, দপ্তর সম্পাদক মো. কামাল পারভেজ, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যান ফেডারেশন সভাপতি এস এম পেয়ার আলী, মানব সম্পদ কল্যান সংস্থার সম্পাদক ফরিদ হোসেন আবু,
ইছানগর সদরঘাট সাম্পান মালিক সমিতির উপদেষ্টা জিন্নাত আলী লেদু, আবুল কালাম, সহ সভাপতি জাকির আহম্মেদ, সহ সম্পাদক আবদুল মালেক, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ সফি, প্রচার সম্পাদক আলাউদ্দিন আলো, ইছানগর বড় সাম্পান সমিতির সভাপতি সাইফুল আলম, ইছানগর সমাজকল্যান পরিষদের সহ সভাপতি তোরাব আলী, কামাল আহম্মদ ও আবু তাহের প্রমুখ।
এবিএন/রাজীব সেন প্রিন্স/জসিম/তোহা
বক্তারা আরো বলেন, ঝড় তুফানের সময় এই খাল সাম্পান মাঝিরা আত্মরক্ষার পোতাশ্রয় হিসাবে ব্যবহার করে। যুগ যুগ ধরে এই খালে সাম্পান মাঝিরা তাদের সাম্পান নোঙর করে রাখে।
মানববন্ধন পরবর্তী এই খালের দখলকৃত এলাকা পরিদর্শন করেন, চরপাথরঘাটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সাবের আহমদ। তিনি বলেন, এই খালটি দখল হয়ে গেলে ইছানগর গ্রামের ১৫-২০ হাজার মানুষ স্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতার শিকার হবে। ডুবে যাবে মসজিদ, মাদ্রাসা, কবরস্থান। তিনি খালটি উদ্ধার করে যথাযথ সংস্কারের দাবী জানান।
বক্তারা আরো বলেন, এভাবে চললে আগামী দুইতিন বছরের মধ্যে ইছানগর খাল চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যেটা কিছুতেই হতে দেয়া যাবে না।
বক্তারা যে কোন মূল্যে ইছানগর খাল উদ্ধার করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম, চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলন, পরিবেশ ও মানবাধিকার আন্দোলন পমা, গ্রিনক্লাব গ্লোবাল, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যান সমিতি ফেডারেশন, ইছানগর সদরঘাট সাম্পান মালিক কল্যান সমিতি, গ্রামীন পরিবেশ ও কৃষ্টি উন্নয়ন সমাজ সৃষ্টি, মানব কল্যান সংস্থা উক্ত মানববন্ধনের আয়োজন করে।
আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম সভাপতি আলীউর রহমান, পরিবেশ ও মানবাধিকার আন্দোলন পমা এর সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক আবসার মাহফুজ, গিন এলায়েন্স বাংলাদেশ এর যুগ্ম সম্পাদক কবির হোসেন শিশির, দপ্তর সম্পাদক মো. কামাল পারভেজ, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যান ফেডারেশন সভাপতি এস এম পেয়ার আলী, মানব সম্পদ কল্যান সংস্থার সম্পাদক ফরিদ হোসেন আবু,
এই বিভাগের আরো সংবাদ