চট্টগ্রামে পিইসি পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণ করল শিক্ষক
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৬ নভেম্বর ২০১৮, ১৫:৪৬
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে শিক্ষকের কাছে ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক সমাপনী পরীক্ষার্থী। এ ঘটনায় উত্তেজিত জনতার রোষানলে পড়েন ওই শিক্ষক। অভিযোগ উঠেছে শুধু ধর্ষণ করতেন না তিনি শিক্ষার্থীদের নগ্ন ছবিও ধারণ করে রাখতো মোবাইলে।
গতকাল রবিবার বিকেলে উপজেলার চরণদ্বীপ ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের এক বাড়িতে এক সমাপনী পরীক্ষার্থী পড়তে গেলে ধর্ষণ করে নগ্ন ছবি ধারণ করে রাখে। পরবর্তী ওই শিক্ষার্থী বাড়িতে গিয়ে অভিভাবকদের জানালে এ ঘটনা প্রকাশ পায়।
অভিযুক্ত প্রাইভেট শিক্ষক মুন্সি মিয়া উপজেলার চরণদ্বীপ ইউনিয়নের বদু মিয়া বাড়ির মৃত আহমদ খলিল মাষ্টারের ছেলে।
বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি শুনেছি, এ ব্যাপারে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীর মা জানান, প্রতিদিনের ন্যায় রবিবার বিকেলে আরবী পড়তে মুন্সি মিয়ার বাড়িতে গেলে সে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের তড়িগড়ি করে ছুটি দিয়ে দেন। এরপর ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে দিয়ে মুন্সি মিয়া ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষন করেন। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।
ওই শিক্ষার্থী জানান, এর আগেও বেশ কয়েকবার এ ধরণের ঘটনা ঘটিয়েছে। আরো কয়েকজনের সাথেও এমনটি করলেও তারা ভয়ে কাউকে বিষয়টি জানায়নি।
তবে মুুন্সি মিয়া এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, প্রায় সময় সে পড়তে আসতো না, এছাড়া পড়াও ঠিকমতো শিখতো না। রবিবার বিকেলেও সে পড়া না পারায় মারধর করেছি, এর বেশি কিছু হয়নি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই শিক্ষার্থী ও তার পরিবার এ ধরণের অভিযোগ করছে বলে জানান তিনি।
স্থানীয়রা জানান, এটি নতুন ঘটনা নয়, আরো অনেক শিক্ষার্থী তার লালসার শিকার হয়েছে। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. ইস্কান্দর বলেন, এ ধরণের ঘটনা সত্যি দুঃখজনক। মুন্সি মিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে থানায় অভিযোগ দায়েরের জন্য শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের পরামর্শ দিয়েছি।
মুন্সি মিয়া শুধু ধর্ষণ করতো না, পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নগ্ন ছবিও মোবাইলে ধারন করে রাখতো। তার মোবাইলের মেমোরি কার্ড উদ্ধার করে ওই শিক্ষার্থীর পরিবারকে বুঝিয়ে দিয়েছি। উদ্ধারকৃত মেমোরি কার্ডে একাধিক শিক্ষার্থীর নগ্ন ছবি পাওয়া গেছে বলে জানান তিনি।
এবিএন/রাজীব সেন প্রিন্স/জসিম/তোহা
গতকাল রবিবার বিকেলে উপজেলার চরণদ্বীপ ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের এক বাড়িতে এক সমাপনী পরীক্ষার্থী পড়তে গেলে ধর্ষণ করে নগ্ন ছবি ধারণ করে রাখে। পরবর্তী ওই শিক্ষার্থী বাড়িতে গিয়ে অভিভাবকদের জানালে এ ঘটনা প্রকাশ পায়।
অভিযুক্ত প্রাইভেট শিক্ষক মুন্সি মিয়া উপজেলার চরণদ্বীপ ইউনিয়নের বদু মিয়া বাড়ির মৃত আহমদ খলিল মাষ্টারের ছেলে।
বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি শুনেছি, এ ব্যাপারে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীর মা জানান, প্রতিদিনের ন্যায় রবিবার বিকেলে আরবী পড়তে মুন্সি মিয়ার বাড়িতে গেলে সে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের তড়িগড়ি করে ছুটি দিয়ে দেন। এরপর ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে দিয়ে মুন্সি মিয়া ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষন করেন। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।
ওই শিক্ষার্থী জানান, এর আগেও বেশ কয়েকবার এ ধরণের ঘটনা ঘটিয়েছে। আরো কয়েকজনের সাথেও এমনটি করলেও তারা ভয়ে কাউকে বিষয়টি জানায়নি।
তবে মুুন্সি মিয়া এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, প্রায় সময় সে পড়তে আসতো না, এছাড়া পড়াও ঠিকমতো শিখতো না। রবিবার বিকেলেও সে পড়া না পারায় মারধর করেছি, এর বেশি কিছু হয়নি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই শিক্ষার্থী ও তার পরিবার এ ধরণের অভিযোগ করছে বলে জানান তিনি।
স্থানীয়রা জানান, এটি নতুন ঘটনা নয়, আরো অনেক শিক্ষার্থী তার লালসার শিকার হয়েছে। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. ইস্কান্দর বলেন, এ ধরণের ঘটনা সত্যি দুঃখজনক। মুন্সি মিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে থানায় অভিযোগ দায়েরের জন্য শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের পরামর্শ দিয়েছি।
মুন্সি মিয়া শুধু ধর্ষণ করতো না, পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নগ্ন ছবিও মোবাইলে ধারন করে রাখতো। তার মোবাইলের মেমোরি কার্ড উদ্ধার করে ওই শিক্ষার্থীর পরিবারকে বুঝিয়ে দিয়েছি। উদ্ধারকৃত মেমোরি কার্ডে একাধিক শিক্ষার্থীর নগ্ন ছবি পাওয়া গেছে বলে জানান তিনি।
এবিএন/রাজীব সেন প্রিন্স/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ