সিলেটে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক খুন
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৫ নভেম্বর ২০১৮, ১৫:৩৭
সিলেট নগরীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে এক সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক খুন হয়েছেন। নিহত নয়ন মিয়া (৩৪) নগরের কাজি জালালউদ্দিন এলাকার আইন উদ্দিনের ছেলে।
তিনি শামীমাবাদ আবাসিক এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে হাবিব নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল রবিবার (০৪ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালস্থ নবাব রোড মোড়ে ফুলকুলির শো-রুমের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরারা জানান, নবাব রোড মোড়ে নয়ন নিজের অটোরিকশায় বসা ছিলেন। এসময় স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মনাফ গ্রুপের কয়েকজন নেতাকর্মী তাকে জোরপূর্বক অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু তিনি রাজি না হওয়ায় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে দুর্বৃত্তরা তার উরুতে এলোপাথারি ছুরিকাঘাত করে রাস্তায় ফেলে যায়। পরে আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সেলিম মিঞা বলেন, নিহতের উরুতে কয়েকটি ছুরিকাঘাতের চিন্থ রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়র আগেই তিনি মারা যান। তিনি আরও বলেন, লোকটি নিজের মালিকানা অটোরিকশা চালাতেন। মূলত গ্রুপিংয়ের কারণে তাকে খুন করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিলেন কি না, এ বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। খুনের ঘটনা তদন্তে ও জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এবিএন/মুহাজিরুল ইসলাম রাহাত/জসিম/তোহা
প্রত্যক্ষদর্শীরারা জানান, নবাব রোড মোড়ে নয়ন নিজের অটোরিকশায় বসা ছিলেন। এসময় স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মনাফ গ্রুপের কয়েকজন নেতাকর্মী তাকে জোরপূর্বক অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু তিনি রাজি না হওয়ায় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে দুর্বৃত্তরা তার উরুতে এলোপাথারি ছুরিকাঘাত করে রাস্তায় ফেলে যায়। পরে আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সেলিম মিঞা বলেন, নিহতের উরুতে কয়েকটি ছুরিকাঘাতের চিন্থ রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়র আগেই তিনি মারা যান। তিনি আরও বলেন, লোকটি নিজের মালিকানা অটোরিকশা চালাতেন। মূলত গ্রুপিংয়ের কারণে তাকে খুন করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিলেন কি না, এ বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। খুনের ঘটনা তদন্তে ও জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এবিএন/মুহাজিরুল ইসলাম রাহাত/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ