তিতাসে এক নারীর বিরোদ্ধে বিয়ে বাণিজ্যের অভিযোগ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৪ নভেম্বর ২০১৮, ১৭:৫২
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় এক নারী একাদিক বিয়ে করে অর্থবাণিজ্যে নেমেছে এবং এলাকার সুটাম দেহের অদিকারী যুবকদেরকে পছন্দ করে বিয়ের প্রস্তাবে রাজী না হলে ধর্ষণ মামলা দিয়ে হয়রানী করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার মৌটুপি গ্রামে। আজ রবিবার সকালে সরেজমিনে গেলে গ্রামবাসী সুত্রে জানা যায়, মৌটুপি গ্রামের বিএনপি ও জামাতের অর্থ যোগান দাতা মো. মোশারফ হোসেনের মেয়ে ও পঞ্চম স্বামী আকবরের স্ত্রী জিয়াস মিন আক্তার(২৮) একই গ্রামের শরিফ আলী খানের ছেলে আল আমিন খান(৩২) বিয়ে প্রস্তাব দেয়, এতে আল আমিন রাজি না হলে, সম্প্রাতি স্বামী আকবর সম্পর্কে( চাচা আকবরের) যোগসাজসে আল আমিনের নামে কুমিল্লা কোর্টে একটি ধর্ষণের অভিযোগ করে।
বিজ্ঞ বিচারক অভিযোগটি আমলে নিয়ে অভিযোকটি ধর্ষণ মামলা হিসেবে রুজু কারার জন্য তিতাস থানার ওসিকে নির্দেশ করেন। ওসি বিচারকের নির্দেশ প্রাপ্ত হইয়া উক্ত অভিযোগটি তিতাস থানায় ধর্ষন মামলা হিসেবে রুজু করেন।
এলাকাসাবী জানান জিয়াসমিন একজন খারপ নারী হিসেবে গ্রামে পরিচিত সে একই গ্রামে একাদিক বিয়ে হরেছে এবং কয়েক মাস পর পর স্বামী পরিবর্তন করে মোটা অংকের ঠাকা হাতিয়ে নেয়।
জিয়াসমিন প্রথম বিয়ে করে একই গ্রামের ব্রাজিল প্রবাসী মাসুমকে। ৪বছর সংসার করার পর অজ্ঞাত এক ছেলের হাত পালিয়ে যায়। একমাস পর আবার মাছুমের সংসারে এসে ৮ লাখ টাকা নিয়ে সম্পার্ক বিচ্ছেদ করে চলে যায়। তার কিছুদিন পর বিয়ে হয় জিয়াসমিনের জেটাতো ভাই হালিমের সাথে।
এখানেও দুই তিন বছর সংসার করে মোটা অংকের জরিমানা নিয়ে চলে যায়। তার পর বিয়ে করে একই গ্রামের আবুল খানকে, এখানেও কয়েক মাস থাকার পর আবার জরিমানর টাকা নিয়ে চলে যায়।
বর্তমানে জিয়াসমিন চচা আকবরকে স্বামী পরিচয় দিয়ে এলাকা ছেরে অন্যর্থ বসবাস করলেও তার আইডি কার্ডে পরিচয় দিচ্ছে প্রথম স্বামীর নাম মাসুম।
উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় থমথমে অবস্থ্যা বিরাজ করছে।এ বং আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীর প্রতি এলাকাবাসীর দাবি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরধিীকে আইনের আওতায় আনা হোক।
এবিএন/কবির হোসেন/জসিম/তোহা
এবিএন/কবির হোসেন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ