কুলাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধুর মৃত্যু
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৮ অক্টোবর ২০১৮, ২১:০৪
কুলাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ফাতেমা বেগম (৩০) নামের এক গৃহবধুর মৃত্যু হয়েছে। ফাতেমাকে বাঁচাতে গিয়ে তাঁর মা ও ছোটবোন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত ৯টায় কর্মধা ইউনিয়নের বুধপাশা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ফাতেমা বেগমের বিয়ে হয় হাজীপুর ইউনিয়নের কটারকোনা (হাসিমপুর) গ্রামের বাসিন্দা নেছার মিয়ার সাথে। ১৫দিন পূর্বে একমাত্র ভাইয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের প্রস্তুতির জন্য তিনি বাবার বাড়িতে আসেন। শনিবার রাত ৯টায় বসতঘরের বাইরে একটি জানালার উপর ঝুলন্ত বৈদ্যুতিক বাল্ব বাহির থেকে ভেতরে আনার সময় অসাবধানতা বসত তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এরপর তাৎক্ষণিক মা ছুরতুন বেগম (৪৮) ও ছোটবোন নাজমিন আক্তার (১৫) তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে তারাও আহত হন। ঘটনাস্থলেই ফাতেমা মারা যান এবং আহতরা মৌলভীবাজার আল-হামরা ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। খবর পেয়ে কুলাউড়া থানার এস আই সানাউল্লাহ ঘটনাস্থলে যান।
কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শামীম মূসা বলেন, পরিবারের সম্মতিতে ফাতেমার লাশ দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় কুলাউড়া থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। এবিএন/ময়নুল হক পবন/জসিম/রাজ্জাক
নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ফাতেমা বেগমের বিয়ে হয় হাজীপুর ইউনিয়নের কটারকোনা (হাসিমপুর) গ্রামের বাসিন্দা নেছার মিয়ার সাথে। ১৫দিন পূর্বে একমাত্র ভাইয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের প্রস্তুতির জন্য তিনি বাবার বাড়িতে আসেন। শনিবার রাত ৯টায় বসতঘরের বাইরে একটি জানালার উপর ঝুলন্ত বৈদ্যুতিক বাল্ব বাহির থেকে ভেতরে আনার সময় অসাবধানতা বসত তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এরপর তাৎক্ষণিক মা ছুরতুন বেগম (৪৮) ও ছোটবোন নাজমিন আক্তার (১৫) তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে তারাও আহত হন। ঘটনাস্থলেই ফাতেমা মারা যান এবং আহতরা মৌলভীবাজার আল-হামরা ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। খবর পেয়ে কুলাউড়া থানার এস আই সানাউল্লাহ ঘটনাস্থলে যান।
কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শামীম মূসা বলেন, পরিবারের সম্মতিতে ফাতেমার লাশ দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় কুলাউড়া থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। এবিএন/ময়নুল হক পবন/জসিম/রাজ্জাক
এই বিভাগের আরো সংবাদ