হাটহাজারীতে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ : হত্যার হুমকী
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০১৮, ১৫:৪৯
হাটহাজারীতে ছদ্ম নাম রহিমা(১৭)নামের এক কিশোরীকে বাড়ী থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করার খবর পাওয়া গেছে। গত শুক্রবার ০৫ অক্টোরব দিবাগত রাত প্রায় সাড়ে এগারটার দিকে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের আদর্শগ্রাম আশ্রয়ন প্রকল্প এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।
জানা যায়, শুক্রবার রাত প্রায় সাড়ে এগারটার দিকে জনৈক রিক্সা চালকের কন্যা রহিমা প্রাকৃতিক কাজ সারতে ঘর থেকে বের হলে আগে থেকে উৎ পেতে থাকা বখাটে যুবক আজম (২৩), মাসুম (২৯) ও মনা (২২) রহিমার মুখে কাপড় পেচিয়ে পাহাড়ের দিকে নিয়ে গিয়ে প্রানে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর বখাটেরা ধর্ষিতাকে ঘটনা কাউকে জানালে তাকে হত্যা করে লাশ গুম করার ভয় দেখিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে বলে জানা যায়।
এদিকে ভিকটিমের পরিবার বখাটেদের ভয়ে ভিকটিমকে চিকিৎসার জন্যও ঘর থেকে বের করতে পারিনি বলে জানান। কিন্তু গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে ভিকটিমের শারীরিক অবস্থা আরো খারাপের দিকে গেলে পরিবারের লোকজন বখাটেদের চোঁখ ফাকি দিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ধর্ষিতাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ভিকটিম রহিমার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় চমেক হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
ভিকটিমের ভাই ফাহিম জানান, ঘটনার পর থেকে বখাটেদের হুমকীর কারনে আমরা গৃহ বন্দী হয়ে পড়ি যার কারনে আমার বোনকে সঠিক সময়ে চিকিৎসা পর্যন্ত করাতে পারিনি। শনিবার সন্ধ্যার দিকে তাদের চোঁখ ফাকি দিয়ে অনেক কষ্টে আমার বোনকে হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলেও অবস্থা গুরুতর হওয়ায় দারিত্বরত ডাক্তার ভিকটিমকে চমেক নিয়ে যেতে বলেন।
বর্তমানে আমার বোন চমেক এর দ্বিতীয় তলায় চিকিৎসাধীন আছে। এ ঘটনায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাত প্রায় একটার দিকে হাটহাজারী মডেল থানায় উপস্থিত হয়ে মামলা দায়ের করার জন্য পরিবারের লোকজন প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলেও জানান ভিকটিমের ভাই ফাহিম। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মচারী মো.সালাউদ্দীন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, আশংখাজনক অবস্থায় (ছদ্ম নাম) রহিমাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে দ্রুত চমেক প্রেরন করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। হাটহাজারী মডেল থানা সূত্রে জানা যায় ঘটনার খবর জানলেও এখনও পর্যন্ত মামলা হয় নাই । মামলা হলে এ ব্যাপারে যথাযত ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ্য,গত ১৪ মেপ্টেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় হাটহাজারী পৌরসভার ফটিকা শাহজালাল পাড়ার একটি ভবনে তুহিন নামের এক স্কুল ছাত্রীকে একই ভবনের চতুর্থ তলার ভাড়াটিয়া শাহনেওয়াজ মুন্না নামের এক বখাটে তার বাসায় নিয়ে ধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ বস্তায় ভরে বাসার ড্রয়িং রুমের সোফার নিচে লুকিয়ে রাখে। ঐ ঘটনায় নিহতের ভাই হত্যা মামলা করলে মুল আসামী মুন্নাকে আটক করলেও এখনো পর্যন্ত অপর ২ আসামীকে আটক করা যায়নি বলে সূত্রে জানা যায়। এবিএস/আলাউদ্দীন/জসিম/তোহা
বর্তমানে আমার বোন চমেক এর দ্বিতীয় তলায় চিকিৎসাধীন আছে। এ ঘটনায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাত প্রায় একটার দিকে হাটহাজারী মডেল থানায় উপস্থিত হয়ে মামলা দায়ের করার জন্য পরিবারের লোকজন প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলেও জানান ভিকটিমের ভাই ফাহিম। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মচারী মো.সালাউদ্দীন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, আশংখাজনক অবস্থায় (ছদ্ম নাম) রহিমাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে দ্রুত চমেক প্রেরন করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। হাটহাজারী মডেল থানা সূত্রে জানা যায় ঘটনার খবর জানলেও এখনও পর্যন্ত মামলা হয় নাই । মামলা হলে এ ব্যাপারে যথাযত ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ্য,গত ১৪ মেপ্টেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় হাটহাজারী পৌরসভার ফটিকা শাহজালাল পাড়ার একটি ভবনে তুহিন নামের এক স্কুল ছাত্রীকে একই ভবনের চতুর্থ তলার ভাড়াটিয়া শাহনেওয়াজ মুন্না নামের এক বখাটে তার বাসায় নিয়ে ধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ বস্তায় ভরে বাসার ড্রয়িং রুমের সোফার নিচে লুকিয়ে রাখে। ঐ ঘটনায় নিহতের ভাই হত্যা মামলা করলে মুল আসামী মুন্নাকে আটক করলেও এখনো পর্যন্ত অপর ২ আসামীকে আটক করা যায়নি বলে সূত্রে জানা যায়। এবিএস/আলাউদ্দীন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ