কাপাসিয়ায় অগ্নিকান্ডে পাঁচ বসতঘর পুড়ে ছাই
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১৬:০২
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের মোবাইল চার্জার থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার কপালেশ্বর গ্রামে গতকাল শনিবার রাতে আহমদের ছেলে রাজিউদ্দিন রাজু মিয়ার বসত ভিটার পাঁচ ঘর পুড়ে ছাই হয়।
আজ রবিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষ আগুণে পুড়ে যাওয়া বাড়ী দেখতে যান। এ ঘটনায় অর্ধ কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জানান পরিবার এবং সঠিক সময়ে ফায়ার সার্ভিস আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে ক্ষয়ক্ষতি আশংকা কম ছিলো বলে পরিবার ও এলাকাবাসীর অভিযোগ।
প্রত্যক্ষদর্শী রাজু মিয়ার ছেলে রাজিব জানান, আমি সন্ধ্যায় বাড়ীতে ছিলাম। মাগরিবের নামাজ পড়তে বাড়ী থেকে পাশেই মসজিদে যাই। মুঠো ফোনে জানতে পারি বাড়ীতে আগুণ লেগেছে। দৌড়ে বাড়ীতে গিয়ে দেখি পুরো বাড়ীতে আগুণ ছড়িয়ে পড়েছে। পানি ও বালু দিয়ে আগুণ নেভানোর চেষ্টা করি। এতে লাভ হয়নি।
স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তিনি আরো বলেন, ঘরে থাকা স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা, দলিল দস্তাবেজ, আলমিরা, চকি, খাট, বৈদ্যুতিক পাখা, টিভি ফ্রিজসহ পঞ্চাশ লক্ষাধিক টাকার মালামাল পুড়ে যায়। পাঁচ ঘরের টিনের ছাউনি পুড়ে মাটিতে পড়ে যায়। ঘরে আমার শিশু সন্তান আগুণ দেখে চিৎকার করলে আমার স্ত্রী বাড়ীর লোকজন নিয়ে বাইরে চলে আসে। তবে বাড়ীতে মাটির দু্িট ঘর অক্ষত অবস্থায় রয়েছে। পরিবার সূত্র, প্রত্যক্ষদর্শী ও সাবেক ইউপি সদস্য আবদুর রহিম জানান, এলাকাবাসীর সহযোগিতায় রাত ৮টার দিকে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনার আধাঘন্টা পরে গাজীপুর ফায়ার সার্ভিস এর একটি দমকল বাহিনী ঘটনাস্থলে পৈাছে। এতে এলাকাবাসী কিছুটা ক্ষুব্দ হয়। গাজীপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশান অফিসার জাকির হোসেন ও কর্মকর্তা জাকারিয়া খান জানান, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের মোবাইল চার্জ এর সংযোগ থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে। ঘটনাটি গাজীপুর থেকে ৪৪ কিলোমিটার দুরত্ব থাকায় সঠিক সময় ঘটনাস্থলে দমকল বাহিনী যেতে পারিনি। এলাকাবাসী আগুণ নিভিয়ে ফেলে। এ ঘটনায় নগদ এক লাখ টাকা, ২০ ভরি স্বর্ণালংকার এবং পাঁচটি বসতঘর পুড়ে যায়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) মো. মাকছুদুল ইসলাম বলেন, আগুণে পাঁচটি ঘর পুড়ে গেছে। এতে দশ লাখ ক্ষয় ক্ষতি হতে পারে।
এবিএন/নুরুল আমীন সিকদার/জসিম/তোহা
আজ রবিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষ আগুণে পুড়ে যাওয়া বাড়ী দেখতে যান। এ ঘটনায় অর্ধ কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জানান পরিবার এবং সঠিক সময়ে ফায়ার সার্ভিস আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে ক্ষয়ক্ষতি আশংকা কম ছিলো বলে পরিবার ও এলাকাবাসীর অভিযোগ।
স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তিনি আরো বলেন, ঘরে থাকা স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা, দলিল দস্তাবেজ, আলমিরা, চকি, খাট, বৈদ্যুতিক পাখা, টিভি ফ্রিজসহ পঞ্চাশ লক্ষাধিক টাকার মালামাল পুড়ে যায়। পাঁচ ঘরের টিনের ছাউনি পুড়ে মাটিতে পড়ে যায়। ঘরে আমার শিশু সন্তান আগুণ দেখে চিৎকার করলে আমার স্ত্রী বাড়ীর লোকজন নিয়ে বাইরে চলে আসে। তবে বাড়ীতে মাটির দু্িট ঘর অক্ষত অবস্থায় রয়েছে। পরিবার সূত্র, প্রত্যক্ষদর্শী ও সাবেক ইউপি সদস্য আবদুর রহিম জানান, এলাকাবাসীর সহযোগিতায় রাত ৮টার দিকে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনার আধাঘন্টা পরে গাজীপুর ফায়ার সার্ভিস এর একটি দমকল বাহিনী ঘটনাস্থলে পৈাছে। এতে এলাকাবাসী কিছুটা ক্ষুব্দ হয়। গাজীপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশান অফিসার জাকির হোসেন ও কর্মকর্তা জাকারিয়া খান জানান, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের মোবাইল চার্জ এর সংযোগ থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে। ঘটনাটি গাজীপুর থেকে ৪৪ কিলোমিটার দুরত্ব থাকায় সঠিক সময় ঘটনাস্থলে দমকল বাহিনী যেতে পারিনি। এলাকাবাসী আগুণ নিভিয়ে ফেলে। এ ঘটনায় নগদ এক লাখ টাকা, ২০ ভরি স্বর্ণালংকার এবং পাঁচটি বসতঘর পুড়ে যায়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) মো. মাকছুদুল ইসলাম বলেন, আগুণে পাঁচটি ঘর পুড়ে গেছে। এতে দশ লাখ ক্ষয় ক্ষতি হতে পারে।
এবিএন/নুরুল আমীন সিকদার/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ