আলফাডাঙ্গায় বালুর বস্তা ফেলে নদী ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১৮:১২
ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার মধুমতি নদীর ভাঙন কবলিত এলাকা বাজড়া পশ্চিমপাড়ায় বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে এলাকাবাসী।
বাংলাদেশ কৃষক লীগের সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আরিফুর রহমান দোলন ও এলাকাবাসীর আর্থিক সহযোগিতায় এ বালুর বস্তা ফেলা হয়। সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রতিদিন মধুমতী নদীর ভাঙনের শিকার হচ্ছে বাজড়া, চর আজমপুর, রায়ের পানাইল, চরডাঙ্গা এলাকার মানুষ। মধুমতী নদীর অব্যাহত ভাঙনে এসব এলাকার দেড় হাজার একর ফসলি জমিসহ ৩০/৪০টি পরিবারের বসতবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখনই যদি সরকারিভাবে কোন পদক্ষেপ না নেয়া হয়, তাহলে নদীতে বিলীন হয়ে যাবে এসব এলাকার রাস্তা-ঘাট, ফসলি জমি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
মধুমতী নদীর করাল গ্রাস থেকে বাঁচতে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে এলাকাবাসী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ফরিদপুর জেলা পরিষদ সদস্য ও জেলা কৃষকলীগের সদস্য সচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, গোপালপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইনামুল হাসান, গোপালপুর ইউপি সদস্য ওবায়দুর রহমান, গোপালপুর ইউপিআওয়ামীলীগের সভাপতি মনিরুজ্জামানইকু, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মিন্ট, গোপালপুর ২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি কামরুল ইসলাম ফজর, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মুজাহিদুল ইসলাম নাঈম ও আকিবুর রহমান আকিব প্রমুখ।
এবিএন/কে এম রুবেল/জসিম/তোহা
বাংলাদেশ কৃষক লীগের সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আরিফুর রহমান দোলন ও এলাকাবাসীর আর্থিক সহযোগিতায় এ বালুর বস্তা ফেলা হয়। সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রতিদিন মধুমতী নদীর ভাঙনের শিকার হচ্ছে বাজড়া, চর আজমপুর, রায়ের পানাইল, চরডাঙ্গা এলাকার মানুষ। মধুমতী নদীর অব্যাহত ভাঙনে এসব এলাকার দেড় হাজার একর ফসলি জমিসহ ৩০/৪০টি পরিবারের বসতবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখনই যদি সরকারিভাবে কোন পদক্ষেপ না নেয়া হয়, তাহলে নদীতে বিলীন হয়ে যাবে এসব এলাকার রাস্তা-ঘাট, ফসলি জমি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
এবিএন/কে এম রুবেল/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ