ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে গণহত্যা দিবস পালিত
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৬ মে ২০১৮, ১৭:৪০
ফরিদপুর, ১৬ মে, এবিনিউজ : ১৯৭১ সালের ১৬ মে। এই দিনে ফরিদপুরের বোয়ালমারীর হাসামদিয়া এলাকায় ৩৩ জন নিরিহ গ্রামবাসীকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়, জ্বালিয়ে দেওয়া হয় হাসামদিয়া বাজার সহ শতাধিক বাড়ী-ঘর।
স্বাধীনতা ৪৭ বছর পরও সেখানে সরকারি উদ্যোগে নির্মিত হয়নি কোন স্মৃতি স্তম্ভ, স্বীকৃতি পায়নি শহীদ পরিবারগুলো। নিহতদের শহীদের মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
দিবসটি উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে হাসামদিয়া শাহ জাফর টেকনিক্যাল কলেজ শহীদ স্মরণ কমিটি আয়োজনে স্মরণ সভার অনুষ্ঠিত হয়। ব্যারেষ্টার শাহ খুররম রুহুল কুমারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, জাসদের সাধারন সম্পাদক ও ঢাকসুর ভিপি আ স ম আবদুর রব।
অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মুক্তিযুদ্ধে ফরিদপুর অঞ্চলের সাব-সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন নূর মো. বাবুল, মুজিব বাহীনির কমান্ডার ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মো. আবু জাফর, মিসেস তানিয়া বর প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে শহীদ পরিবারের মাঝে বস্ত্র বিতরন করা হয়।
সভায় বক্তরা বলেন, এই গণহত্যায় শহীদ পরিবারের সদস্যরা আজও কেনো পায়নি রাষ্ট্রিয় মর্যাদা ও স্বীকৃতি। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, স্বাধীনতার ৪৭ বছরের কেনো সরকারি ভাবে এই অঞ্চলের শহীদের স্মরণে কোন দিবসটি পালন করা হয়। তাদের দাবি সকার এই ৩৩ জন শহীদের সঙ্গে সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় যে সকল মানুষ শহীদ হয়েছেন তাদের রাষ্ট্রিয় মর্যাদা ও সরকারি স্বীকৃতি দেওয়া হোক। এবিএন/কে.এম.রুবেল/জসিম/তোহা
স্বাধীনতা ৪৭ বছর পরও সেখানে সরকারি উদ্যোগে নির্মিত হয়নি কোন স্মৃতি স্তম্ভ, স্বীকৃতি পায়নি শহীদ পরিবারগুলো। নিহতদের শহীদের মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
দিবসটি উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে হাসামদিয়া শাহ জাফর টেকনিক্যাল কলেজ শহীদ স্মরণ কমিটি আয়োজনে স্মরণ সভার অনুষ্ঠিত হয়। ব্যারেষ্টার শাহ খুররম রুহুল কুমারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, জাসদের সাধারন সম্পাদক ও ঢাকসুর ভিপি আ স ম আবদুর রব।
অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মুক্তিযুদ্ধে ফরিদপুর অঞ্চলের সাব-সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন নূর মো. বাবুল, মুজিব বাহীনির কমান্ডার ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মো. আবু জাফর, মিসেস তানিয়া বর প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে শহীদ পরিবারের মাঝে বস্ত্র বিতরন করা হয়।
সভায় বক্তরা বলেন, এই গণহত্যায় শহীদ পরিবারের সদস্যরা আজও কেনো পায়নি রাষ্ট্রিয় মর্যাদা ও স্বীকৃতি। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, স্বাধীনতার ৪৭ বছরের কেনো সরকারি ভাবে এই অঞ্চলের শহীদের স্মরণে কোন দিবসটি পালন করা হয়। তাদের দাবি সকার এই ৩৩ জন শহীদের সঙ্গে সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় যে সকল মানুষ শহীদ হয়েছেন তাদের রাষ্ট্রিয় মর্যাদা ও সরকারি স্বীকৃতি দেওয়া হোক। এবিএন/কে.এম.রুবেল/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ