ক্ষেতলালে প্রতিহিংসার আগুনে পুড়লো কৃষকের ক্ষেত
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২১, ২১:২৫
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে প্রতিহিংসার আগুনে পুড়লো কৃষকের ক্ষেত। ফলানো বোরো ক্ষেত মাত্রারিক্ত আগাছা নাশক বিষ প্রয়োগে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে,ফসলের রং এখন বিবর্ণ ও তামাটে । থানায় অভিযোগ দায়ের।
জানা গেছে, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার দাশড়া ফকিরপাড়া গ্রামের ওসমান সরদার এর মুকুল মৌজা মাঠে ১৬ শতাংশ আবাদী বোরো ক্ষেতে প্রতিপক্ষরা রাতের আধাঁরে গোপনে মাত্রারিক্ত আগাছা নাশক বিষ প্রয়োগে পুড়িয়ে ফেলেছে ক্ষেত।গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি ক্ষেতে গিয়ে ফসল বিবর্ণ ও তামাটে দেখে কাঁন্নায় ভেঙ্গে পড়েন। তার ধারণা প্রতিপক্ষরা হিংসার বশবর্তী হয়ে কাজটি করে থাকতে পারেন। তিনি বলেন, ইতিপূর্বে তাকে এ ধরনের হুমকি দেয়া হয়েছিল।
এ বিষয়ে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক ক্ষেতলাল থানায় সন্দিগ্ধ হজবর আলী (৫৫), লবির উদ্দিন (৩০) সাহাজুল ইসলাম (৪৫) নামে ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক দাবী করেন অভিযুক্তরা দীর্ঘদিন নানাভাবে তাকে ক্ষতিগ্রস্থ করার হুমকি দিয়ে আসছিল। স্থানীয় ইউপি সদস্য সানাউল ইসলাম জানান, দুপক্ষেও মধ্যে বিবাদ আছে সত্য তবে তারাই ক্ষেতে বিষ প্রয়োগের সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত নয় কেননা বিবাদকে ইস্যু করে তৃতীয়পক্ষও এ কাজ করে থাকতে পারে।
অভিযুক্ত লবির উদ্দিন বিষ প্রয়োগের বিষয়টি অস্বীকার করে জানান,তার সাথে বিভিন্ন বিষয়ে ঝামেলা আছে ঠিকই কিন্ত এ ধরনের কাজ আমি বা আমরা করিনি, ওইদিন আমি ব্যক্তিগত কাজে রাজশাহীতে ছিলাম।
উপজেলা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বিষ প্রয়োগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এটি দুঃখজনক ও ঘৃনিতকাজ।
ক্ষেতলাল থানার অফিসার ইনচার্জ নীরেন্দ্রনাথ মন্ডল বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এবিএন/মিজানুর রহমান/জসিম/তোহা
এ বিষয়ে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক ক্ষেতলাল থানায় সন্দিগ্ধ হজবর আলী (৫৫), লবির উদ্দিন (৩০) সাহাজুল ইসলাম (৪৫) নামে ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক দাবী করেন অভিযুক্তরা দীর্ঘদিন নানাভাবে তাকে ক্ষতিগ্রস্থ করার হুমকি দিয়ে আসছিল। স্থানীয় ইউপি সদস্য সানাউল ইসলাম জানান, দুপক্ষেও মধ্যে বিবাদ আছে সত্য তবে তারাই ক্ষেতে বিষ প্রয়োগের সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত নয় কেননা বিবাদকে ইস্যু করে তৃতীয়পক্ষও এ কাজ করে থাকতে পারে।
অভিযুক্ত লবির উদ্দিন বিষ প্রয়োগের বিষয়টি অস্বীকার করে জানান,তার সাথে বিভিন্ন বিষয়ে ঝামেলা আছে ঠিকই কিন্ত এ ধরনের কাজ আমি বা আমরা করিনি, ওইদিন আমি ব্যক্তিগত কাজে রাজশাহীতে ছিলাম।
উপজেলা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বিষ প্রয়োগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এটি দুঃখজনক ও ঘৃনিতকাজ।
ক্ষেতলাল থানার অফিসার ইনচার্জ নীরেন্দ্রনাথ মন্ডল বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এবিএন/মিজানুর রহমান/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ