ডিমলায় মরিচের বাম্পার ফলন ও দামে খুশি চরাঞ্চলের কৃষকরা
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৯ মার্চ ২০২১, ১১:২০
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার তিস্তা নদীতে জেগে উঠা বালুচরে চলতি মৌসুমে মরিচের ভাল ফলন দেখা দিয়েছে। মরিচসহ নানাবিধ ফসলে ভরে উঠেছে তিস্তার চরাঞ্চল। তিস্তার কড়াল গ্রাসে ভাঙ্গনের শিকার ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো পুনরায় চরে ফিরে চাষাবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যাওয়া জমির ফসল ঘরে তুলতে পেরে খুব খুশি চরের কৃষকেরা।
প্রতি বছরেই নদী ভাঙ্গনের শিকার হয় তিস্তা নদী কবলিত এলাকার পরিবারগুলো। তবু তারা জীবন জীবিকার তাগিদে তিস্তা কবলিত জেগে উঠা চরে বিভিন্ন ধরনের ফসল ফলিয়ে আশার আলো জাগায়।
জেগে উঠা তিস্তা নদীর চর এখন আবাদি জমিতে পরিণত হয়েছে। চরাঞ্চলের হাজারও একর জমিতে এখন চাষাবাদ করা হচ্ছে মরিচ, গম, ভুট্টা, আলু, বেগুন, পিঁয়াজ, রসুন, টমেটো, বাদাম, সরিষা, তিল, তিশি, তামাক, কুমড়া ও নানা প্রজাতির ফসল শাকসবজি।
সরেজমিনে (২৯ মার্চ) সোমবার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের বাইশপুকুর চর গ্রামের মানিক মিয়ার সাথে কথা হলে তিনি জানান, এবারে নিজে ১.৫ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করেছে। প্রতি বিঘা জমিতে খরচ হয় ৮ হতে ১০ হাজার টাকা। ফলন ভাল হলে ১৫ হতে ২০ হাজার টাকা মরিচ বিক্রি হয় এক বিঘা জমিতে। দীর্ঘ ৫-৬ মাস ধরে মরিচ তোলা হয়। স্বল্প খরচে অধিক লাভের আশায় চরের কৃষকরা এখন মরিচসহ একইসাথে নানাবিধ তরিতরকারি চাষে ঝুকে পড়েছে। তিনি আরো বলেন, মরিচের দামও এখন ভাল। বর্তমান বাজারে প্রতি কেজি মরিচ ৫০ হতে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।সে কারণে চরের কৃষকেরা এখন অনেক খুশি। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সেকেন্দার আলী জানান, চলতি মৌসুমে ১শ ৪০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়েছে। পলি জমে থাকার কারণে চরের জমি অনেক উর্বর। যার কারণে যে কোন প্রকার ফসলের ফলন ভাল হয়। তিনি বলেন, চরের কৃষকরা নিজে পরিজন নিয়ে জমিতে কাজ করে। সেই কারণে তারা অনেক লাভবান হয়। এবিএন/মো. বাদশা সেকেন্দার/গালিব/জসিম
সরেজমিনে (২৯ মার্চ) সোমবার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের বাইশপুকুর চর গ্রামের মানিক মিয়ার সাথে কথা হলে তিনি জানান, এবারে নিজে ১.৫ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করেছে। প্রতি বিঘা জমিতে খরচ হয় ৮ হতে ১০ হাজার টাকা। ফলন ভাল হলে ১৫ হতে ২০ হাজার টাকা মরিচ বিক্রি হয় এক বিঘা জমিতে। দীর্ঘ ৫-৬ মাস ধরে মরিচ তোলা হয়। স্বল্প খরচে অধিক লাভের আশায় চরের কৃষকরা এখন মরিচসহ একইসাথে নানাবিধ তরিতরকারি চাষে ঝুকে পড়েছে। তিনি আরো বলেন, মরিচের দামও এখন ভাল। বর্তমান বাজারে প্রতি কেজি মরিচ ৫০ হতে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।সে কারণে চরের কৃষকেরা এখন অনেক খুশি। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সেকেন্দার আলী জানান, চলতি মৌসুমে ১শ ৪০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়েছে। পলি জমে থাকার কারণে চরের জমি অনেক উর্বর। যার কারণে যে কোন প্রকার ফসলের ফলন ভাল হয়। তিনি বলেন, চরের কৃষকরা নিজে পরিজন নিয়ে জমিতে কাজ করে। সেই কারণে তারা অনেক লাভবান হয়। এবিএন/মো. বাদশা সেকেন্দার/গালিব/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ