বিজয়নগরে শেষ মুহুর্তে জমে উঠেছে পশুর হাট
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ আগস্ট ২০১৮, ১৭:৫৯
বিজয়নগর (ব্রাহ্মনবাড়িয়া), ২০ আগস্ট, এবিনিউজ : কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে জমে উঠেছে পশুর হাট। ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে তার সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে হাট - বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড়। ঈদকে সামনে রেখে পুরো জেলায় প্রায় ১০২টি পশুর হাটে প্রতিদিনই বিক্রি হচ্ছে গরু, ছাগল ও মহিষ।
পশুর হাটগুলোতে যাতে কেউ হয়রানির শিকার না হয় সেজন্য পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকেও সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তবে গরু ব্যবসায়ীরা মনে করেন অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার দাম অনেকটাই কম। পাশাপাশি ভারতীয় গরু যেন অবৈধ পথে ঢুকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্য দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে বিভিন্ন পশুর হাট ঘুরে জানা যায়, ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে তার সাথে পাল্লা দিয়ে গরু, ছাগল ও মহিষ কিনতে হাটগুলোতে বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। পছন্দসই গরু ,মহিষ ও ছাগল কিনতে ক্রেতারা ঘুরছে বিভিন্ন হাট বাজারে। অন্যদিকে হাটগুলোতে গরু ও মহিষ আমদানির দিন দিন বাড়ছে। হাটের জন্য নির্দিষ্ট দিনে ক্রেতাদের উপস্থিতিও বাড়ছে।
উপজেলার বুধন্তী ইউনিয়নের ইসলামপুর বাজারে অস্থায়ীভাবে গরু বাজারে গিয়ে দেখা যায়, প্রচুর ক্রেতা আর বিক্রেতার সমাগম রয়েছে। এ বাজারটি ঢাকা -সিলেট মহাসড়কের প¦ার্শে হওয়ার এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো থাকায় পশু কেনা বেচা ব্যাপকভাবে জমে উঠেছে। গরু, মহিষ ও ছাগল, ভেড়া প্রচুর পরিমাণে উঠেছে।
গরু বিক্রেতা মো. মাজহার আলী বলেন, এ বাজার যাতায়াত ব্যবস্থা ভালো এবং প্রশাসনিক নিরাপত্তার দরুন এবং ক্রেতার পরিমাণ বেশি থাকায় গরু নিয়ে এসেছি। বাজার কমিটির সদস্য মোফাজ্জল মিয়া জানান, আমরা বাজারের ক্রেতা ও বিক্রেতাগণের নিরাপত্তা সহ সব ধরনের সেবা নিশ্চিত করেছি। বাজার কমিটির সহ সভাপতি কাজী হারিছুর রহমান জানান, ক্রেতা , বিক্রেতার সুবিধার জন্য বৈদ্যুতিক লাইটিং এর ব্যবস্থা সহ পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ঈদের আগের দিন পযর্ন্ত বাজারে পশুর হাট বসবে।
এ দিকে হরষপুর দেওয়ান বাজারে পশুর হাট ব্যাপক জমজমাট হয়ে উঠেছে। প্রতি সোমবার এবং শুক্রবার এ বাজারে পশুর হাট বসে। এ বাজারে সোমবার সকাল ৯ টা থেকে রাত ৮টা পযর্ন্ত বাজার চলমান থাকে। এ বাজারেও প্রশাসনিক নিরাপত্তা সহ বৈদুতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বিজয়নগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলী আর্শাদ জানান, উপজেলার পশুর হাট গুলোতে পুলিশের টিম কাজ করছে। অজ্ঞানপার্টি কিংবা যেকোনো ঝামেলা এড়াতে সাদা পোশাকেও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। রাস্তাঘাটে গরু কিংবা মহিষের গাড়িতে যেন কোনো ঝামেলা না হয় সেজন্যও পুলিশের কাজ করছে। পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে পুলিশও মোতায়েন করা হয়েছে।
এবিএন/এস এম জহিরুল আলম চৌধুরী টিপু/জসিম/তোহা
পশুর হাটগুলোতে যাতে কেউ হয়রানির শিকার না হয় সেজন্য পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকেও সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তবে গরু ব্যবসায়ীরা মনে করেন অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার দাম অনেকটাই কম। পাশাপাশি ভারতীয় গরু যেন অবৈধ পথে ঢুকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্য দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে বিভিন্ন পশুর হাট ঘুরে জানা যায়, ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে তার সাথে পাল্লা দিয়ে গরু, ছাগল ও মহিষ কিনতে হাটগুলোতে বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। পছন্দসই গরু ,মহিষ ও ছাগল কিনতে ক্রেতারা ঘুরছে বিভিন্ন হাট বাজারে। অন্যদিকে হাটগুলোতে গরু ও মহিষ আমদানির দিন দিন বাড়ছে। হাটের জন্য নির্দিষ্ট দিনে ক্রেতাদের উপস্থিতিও বাড়ছে।
উপজেলার বুধন্তী ইউনিয়নের ইসলামপুর বাজারে অস্থায়ীভাবে গরু বাজারে গিয়ে দেখা যায়, প্রচুর ক্রেতা আর বিক্রেতার সমাগম রয়েছে। এ বাজারটি ঢাকা -সিলেট মহাসড়কের প¦ার্শে হওয়ার এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো থাকায় পশু কেনা বেচা ব্যাপকভাবে জমে উঠেছে। গরু, মহিষ ও ছাগল, ভেড়া প্রচুর পরিমাণে উঠেছে।
গরু বিক্রেতা মো. মাজহার আলী বলেন, এ বাজার যাতায়াত ব্যবস্থা ভালো এবং প্রশাসনিক নিরাপত্তার দরুন এবং ক্রেতার পরিমাণ বেশি থাকায় গরু নিয়ে এসেছি। বাজার কমিটির সদস্য মোফাজ্জল মিয়া জানান, আমরা বাজারের ক্রেতা ও বিক্রেতাগণের নিরাপত্তা সহ সব ধরনের সেবা নিশ্চিত করেছি। বাজার কমিটির সহ সভাপতি কাজী হারিছুর রহমান জানান, ক্রেতা , বিক্রেতার সুবিধার জন্য বৈদ্যুতিক লাইটিং এর ব্যবস্থা সহ পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ঈদের আগের দিন পযর্ন্ত বাজারে পশুর হাট বসবে।
এ দিকে হরষপুর দেওয়ান বাজারে পশুর হাট ব্যাপক জমজমাট হয়ে উঠেছে। প্রতি সোমবার এবং শুক্রবার এ বাজারে পশুর হাট বসে। এ বাজারে সোমবার সকাল ৯ টা থেকে রাত ৮টা পযর্ন্ত বাজার চলমান থাকে। এ বাজারেও প্রশাসনিক নিরাপত্তা সহ বৈদুতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বিজয়নগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলী আর্শাদ জানান, উপজেলার পশুর হাট গুলোতে পুলিশের টিম কাজ করছে। অজ্ঞানপার্টি কিংবা যেকোনো ঝামেলা এড়াতে সাদা পোশাকেও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। রাস্তাঘাটে গরু কিংবা মহিষের গাড়িতে যেন কোনো ঝামেলা না হয় সেজন্যও পুলিশের কাজ করছে। পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে পুলিশও মোতায়েন করা হয়েছে।
এবিএন/এস এম জহিরুল আলম চৌধুরী টিপু/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ