শেরপুরে ব্যাংক কর্মকর্তার অসহযোগিতায় ভাতা ভোগীরা ভোগান্তিতে
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ আগস্ট ২০১৮, ১৫:৫৬
শেরপুর(বগুড়া), ২০ আগস্ট, এবিনিউজ : বগুড়ার শেরপুরে ব্যাংক কর্মকর্তার অসহযোগিতার কারণে প্রতিবন্ধি ভাতার টাকা উত্তোলনে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে বিভিন্ন এলাকার প্রতিবন্ধিসহ বিভিন্ন ভাতা ভোগীরা।
অনেকেই ব্যাংকে এসে সারাদিন ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করে খালি হাতেই ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছে। গতকাল (১৯ আগস্ট) রবিবার সরেজমিনে গেলে এমনই এক ঘটনা দেখা যায় বগুড়ার শেরপুরের সোনালী ব্যাংক শাখায় ।
জানা যায়, উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের দক্ষিন আমইন গ্রামের কালু মিয়ার ছেলে বাক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধি মো. রায়হান (১৪) তার মায়ের সাথে শেরপুর সোনালী ব্যাংক শাখায় গত রোববার সকাল ১০ টায় প্রতিবন্ধি ভাতা উত্তোলন করতে আসে। ব্যাংক কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম শফিকে তার মা রায়হানের ভাতার টাকা উত্তোলনের জন্য অনুরোধ করে।
কিন্তু ব্যাংক কর্মকর্তা তার অনুরোধ উপেক্ষা করে তাকে বার বার ফিরিয়ে দেন এবং একটু পরে আসেন করতে করতে তাকে ৭ বার ফিরিয়ে দেন। অসহ্য গরম উপেক্ষা করে বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে ওই ব্যাংক কর্মকর্তাকে আবারো অনুরোধ করলে তিনি তাদের ধমক দিয়ে সরিয়ে দেন।
বিকেলে গণমাধ্যম কর্মী আবু বকর সিদ্দিক ব্যাক্তিগত কাজের জন্য ব্যাংকে গেলে প্রতিবন্ধি রায়হানের মা তাকে বিষয়টি খুলে বলেন এবং হাউমাউ করে কান্না করেন। পরে এ বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক আবু বকর ওই কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি সাংবাদিকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। পরে ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের সাথে কথা বললে ৭ ঘন্টা পর তিনি ভাতার ব্যবস্থা করে দেন।
এ ব্যাপারে সোনালী ব্যাংক শেরপুর শাখার ব্যবস্থাপক আব্দুল লতিফ বলেন, বিষয়টি আমি জানতাম না। গণমাধ্যম কর্মী আবু বক্কর ভাই জানানোর পর সাথে সাথেই তার ভাতা উত্তোলনের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। তবে যদি ব্যাংকের কোন অফিসার এমন আচরণ করে থাকে তাহলে সেটা ঠিক করেনি।
এবিএন/শহিদুল ইসলাম শাওন/জসিম/তোহা
অনেকেই ব্যাংকে এসে সারাদিন ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করে খালি হাতেই ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছে। গতকাল (১৯ আগস্ট) রবিবার সরেজমিনে গেলে এমনই এক ঘটনা দেখা যায় বগুড়ার শেরপুরের সোনালী ব্যাংক শাখায় ।
জানা যায়, উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের দক্ষিন আমইন গ্রামের কালু মিয়ার ছেলে বাক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধি মো. রায়হান (১৪) তার মায়ের সাথে শেরপুর সোনালী ব্যাংক শাখায় গত রোববার সকাল ১০ টায় প্রতিবন্ধি ভাতা উত্তোলন করতে আসে। ব্যাংক কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম শফিকে তার মা রায়হানের ভাতার টাকা উত্তোলনের জন্য অনুরোধ করে।
কিন্তু ব্যাংক কর্মকর্তা তার অনুরোধ উপেক্ষা করে তাকে বার বার ফিরিয়ে দেন এবং একটু পরে আসেন করতে করতে তাকে ৭ বার ফিরিয়ে দেন। অসহ্য গরম উপেক্ষা করে বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে ওই ব্যাংক কর্মকর্তাকে আবারো অনুরোধ করলে তিনি তাদের ধমক দিয়ে সরিয়ে দেন।
বিকেলে গণমাধ্যম কর্মী আবু বকর সিদ্দিক ব্যাক্তিগত কাজের জন্য ব্যাংকে গেলে প্রতিবন্ধি রায়হানের মা তাকে বিষয়টি খুলে বলেন এবং হাউমাউ করে কান্না করেন। পরে এ বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক আবু বকর ওই কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি সাংবাদিকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। পরে ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের সাথে কথা বললে ৭ ঘন্টা পর তিনি ভাতার ব্যবস্থা করে দেন।
এ ব্যাপারে সোনালী ব্যাংক শেরপুর শাখার ব্যবস্থাপক আব্দুল লতিফ বলেন, বিষয়টি আমি জানতাম না। গণমাধ্যম কর্মী আবু বক্কর ভাই জানানোর পর সাথে সাথেই তার ভাতা উত্তোলনের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। তবে যদি ব্যাংকের কোন অফিসার এমন আচরণ করে থাকে তাহলে সেটা ঠিক করেনি।
এবিএন/শহিদুল ইসলাম শাওন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ