সিরাজগঞ্জে টুংটাং শব্দে মুখর এখন কামারপল্লীগুলো
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ আগস্ট ২০১৮, ১৮:০৭
সিরাজগঞ্জ, ১৯ আগস্ট, এবিনিউজ : ঈদ ঘনিয়ে আসায় সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন এলাকার কামারপল্লীতে শ্রমিকরা এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে টুংটাং শব্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে কামারপল্লী। দিন-রাত চলছে ছুরি, চাপাতি, দা, বটি, ভোজালি, কুড়াল তৈরি ও শান দেয়ার কাজ। তবে বিগত বছরের তুলনায় এ বছর দাম একটু বেশি।
এ জেলার নিমগাছী বাজার, তাড়াশের বাসস্ট্যান্ড, বারুহাস, মহিষলুটি, শ্যামলীপাড়া, বিসিক বাসস্ট্যান্ড, মনিরামপুর, সেননগর, সোনামুখি, জামতেল, শহরের বাহিরগোলা, কালিবাড়ীসহ কামার পল্লীগুলোতে এখন চরম ব্যস্ততা। অনেক কামার অর্ডার নেয়া ইতোমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছেন। জামতৈল বাজারের খোরশেদ আলীসহ অনেকেই বলেন, পশু জবাইয়ের সরঞ্জাম কিনতে এসেছি।
এ বছর দাম একটু বেশি নেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে বাহিরগোলা কামারপল্লী এলাকার কার্তিকসহ অনেকেই জানান, বর্তমানে কয়লা ও রডের দাম বেড়ে যাওয়ায় শান দেয়ার মজুরি ৪৫ টাকা থেকে ১২৫ টাকা নেয়া হচ্ছে।
এছাড়াও অনেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছুরি দায়ে শান দিচ্ছেন। কামার লালটু বলেন, কোরবানির ঈদেই আমাদেও প্রধান আয় এ আয় দিয়েই সারা বছর সংসার চালাতে হয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এবিএন/এস.এম তফিজ উদ্দিন/জসিম/তোহা
এ জেলার নিমগাছী বাজার, তাড়াশের বাসস্ট্যান্ড, বারুহাস, মহিষলুটি, শ্যামলীপাড়া, বিসিক বাসস্ট্যান্ড, মনিরামপুর, সেননগর, সোনামুখি, জামতেল, শহরের বাহিরগোলা, কালিবাড়ীসহ কামার পল্লীগুলোতে এখন চরম ব্যস্ততা। অনেক কামার অর্ডার নেয়া ইতোমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছেন। জামতৈল বাজারের খোরশেদ আলীসহ অনেকেই বলেন, পশু জবাইয়ের সরঞ্জাম কিনতে এসেছি।
এ বছর দাম একটু বেশি নেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে বাহিরগোলা কামারপল্লী এলাকার কার্তিকসহ অনেকেই জানান, বর্তমানে কয়লা ও রডের দাম বেড়ে যাওয়ায় শান দেয়ার মজুরি ৪৫ টাকা থেকে ১২৫ টাকা নেয়া হচ্ছে।
এছাড়াও অনেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছুরি দায়ে শান দিচ্ছেন। কামার লালটু বলেন, কোরবানির ঈদেই আমাদেও প্রধান আয় এ আয় দিয়েই সারা বছর সংসার চালাতে হয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এই বিভাগের আরো সংবাদ