জলঢাকায় কাপড় ব্যবসায়ীর ওপর হামলায় গ্রেফতার ৩
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৪ জানুয়ারি ২০২১, ১১:১৪
নীলফামারীর জলঢাকায় কাপড় ব্যবসায়ী শাহ্ আরিফ চৌধুরীর উপর হামলা ও হত্যার চেষ্টা মামলায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে থানাপুলিশ।
রবিবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
এ সময় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের কাছ থেকে চাইনিজ কুড়াল, রামদাসহ অপরাধের কাজে ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মাথাভাঙ্গা এলাকার মানিকুজ্জামানের ছেলে নাহিদ হাসান মিঠু (২২), মুদিপাড়া এলাকার দীনবন্ধু রায়ের ছেলে বিশাল রায় (২১), পূর্ব বালাগ্রাম এলাকার আতিয়ার রহমানের ছেলে রেজোয়ান ইসলাম (২২)। সে বালাগ্রাম ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
রোববার সন্ধ্যা ৬টায় জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষে লিখিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন জলঢাকা থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান গত ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ ভোরে নিজ বাড়ী হতে ফজরের নামাজের উদ্দেশ্যে জলঢাকা ভূমি অফিস সংলগ্ন মসজিদে আসার পথে ভোর অনুমান ৪.৫৫ মিনিটে উপজেলা রোড সবুজ সার ঘরের সামনে পৌছলে অজ্ঞাত নামা সন্ত্রাসীরা তার পথরোধ পূর্বক হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দ্বারা মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে উপর্যপুরী আঘাত করে গুরুতর আহত করে। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হতে উন্নত চিকিৎসার জন্য আরিফ চৌধুরীকে এয়ার এ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি ঢাকা নিউরোসাইন্স মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পরবর্তীতে সন্ত্রাসী হামলার রহস্য উদঘাটন ও তদন্তের জন্য পুলিশ সুপার, নীলফামারীর নির্দেশে একটি টিম গঠন করে অভিযান পরিচালনা করে জলঢাকা থানাপুলিশ। লিখিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও জানা যায়, শনিবার মাথাভাঙ্গা এলাকা থেকে নাহিদ হাসান মিঠুকে প্রথমে গ্রেফতার করে। তার দেয়া তথ্যমতে বিশাল চন্দ্র এবং পরে ছাত্রলীগ নেতা রেজোয়ান ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের স্বীকারোক্তিতে তাদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা চেষ্টার মামলা এবং অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগে এস.আই মোস্তানছির বিল্লাহ বাদী হয়ে আরও মামলা দায়ের করেন। এ বিষয়ে জলঢাকা থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টা এবং অস্ত্র মামলায় জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। এবিএন/হাসানুজ্জামান সিদ্দিকী/গালিব/জসিম
এ সময় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের কাছ থেকে চাইনিজ কুড়াল, রামদাসহ অপরাধের কাজে ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মাথাভাঙ্গা এলাকার মানিকুজ্জামানের ছেলে নাহিদ হাসান মিঠু (২২), মুদিপাড়া এলাকার দীনবন্ধু রায়ের ছেলে বিশাল রায় (২১), পূর্ব বালাগ্রাম এলাকার আতিয়ার রহমানের ছেলে রেজোয়ান ইসলাম (২২)। সে বালাগ্রাম ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান গত ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ ভোরে নিজ বাড়ী হতে ফজরের নামাজের উদ্দেশ্যে জলঢাকা ভূমি অফিস সংলগ্ন মসজিদে আসার পথে ভোর অনুমান ৪.৫৫ মিনিটে উপজেলা রোড সবুজ সার ঘরের সামনে পৌছলে অজ্ঞাত নামা সন্ত্রাসীরা তার পথরোধ পূর্বক হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দ্বারা মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে উপর্যপুরী আঘাত করে গুরুতর আহত করে। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হতে উন্নত চিকিৎসার জন্য আরিফ চৌধুরীকে এয়ার এ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি ঢাকা নিউরোসাইন্স মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পরবর্তীতে সন্ত্রাসী হামলার রহস্য উদঘাটন ও তদন্তের জন্য পুলিশ সুপার, নীলফামারীর নির্দেশে একটি টিম গঠন করে অভিযান পরিচালনা করে জলঢাকা থানাপুলিশ। লিখিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও জানা যায়, শনিবার মাথাভাঙ্গা এলাকা থেকে নাহিদ হাসান মিঠুকে প্রথমে গ্রেফতার করে। তার দেয়া তথ্যমতে বিশাল চন্দ্র এবং পরে ছাত্রলীগ নেতা রেজোয়ান ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের স্বীকারোক্তিতে তাদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা চেষ্টার মামলা এবং অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগে এস.আই মোস্তানছির বিল্লাহ বাদী হয়ে আরও মামলা দায়ের করেন। এ বিষয়ে জলঢাকা থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টা এবং অস্ত্র মামলায় জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। এবিএন/হাসানুজ্জামান সিদ্দিকী/গালিব/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ