ডোমারে ভিজিএফের চাল আটক: ৬টি গোডাউন সিলগালা
অনলাইন ডেস্কপ্রকাশ: ১৭ আগস্ট ২০১৮, ১৯:৫৪
নীলফামারী, ১৭ আগস্ট, এবিনিউজ: নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় অসহায় ও দুস্থ্যদের জন্য বরাদ্দকৃত ৮৮ বস্তা ভিজিএফ চাল জব্দ করা হয়েছে। এসময় ছয়টি গোডাউন সিলাগালা করা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা হতে রাত ১১ টা পর্যন্ত উপজেলার জোড়াবাড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব চাল আটক করা হয়। ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. উম্মে ফাতিমা ও পুলিশ যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযোগে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার জোড়াবাড়ি ইউনিয়নে ভিজিএফের চাল বিতরনের উদ্বোধন করা হয়। একজন ব্যাক্তি একটি কার্ডের চাল উত্তোলনের নিয়ম থাকলেও সেখানে কোন কোন ব্যাক্তিকে পাঁচটি কার্ডের বিপরীতে ৫টি কার্ডের চাল দেওয়ার অভিযোগ উঠে। ঐ সবচাল উত্তোলনকারীদের কাছে মাস্টাররোল খাতায় কোন টিপসইও নেওয়া হয় নাই।
এ সুযোগে কতিপয় ইউপি সদস্য ও চেয়ারম্যানসহ কালোবাজারিরা বিভিন্ন জায়গায় চাল মজুদ করে রাখে বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেন। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসা কে অবগত করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ উম্মে ফাতিমা ও পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে গ্রাম পুলিশ আফজাল হোসেনের বাড়ির গোডাউনে ৫০ কেজি ওজনের ৪৬ টি বস্তা ও ৩০ কেজি ওজনের ১৯টি বস্তা মোট ৬৫ বস্তা,
ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন তরিকুল ইসলাম বাবলুর গোডাউনে ৫০ কেজি ওজনের ৯টি বস্তা ও ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়ি সংলগ্ন আলতাফ হোসেনর গোডাউনে ৫০ কেজি ওজনের ৮টি বস্তা এবং ৩০ কেজি ওজনের ছয় বস্তা চাল জব্দ করে ওই তিনটি গোডাউনে ও চাল বিতরনের জন্য মজুদ করে রাখা ইউনিয়ন পরিষদের তিনটি গোডাউনে সিলগালা করা হয়। এ সময় কাউকে আটক করা হয়নি। অভিযান চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন স্থানে মজুদ করে রাখা ভিজিএফ চাল সরিয়ে ফেলারও অভিযোগ উঠেছে।
জোড়াবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাসান জানান, চাল বিতরণে এখনো বাকি রয়েছে। সঠিক কত বস্তা চাল আছে তা বলা সম্ভব নয়। ইউনিয়নের তিনটি গোডাউন ইউএনও সাহেব সিলগালা করেছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা:উম্মে ফাতিমা চাল আটক ও গোডাউন সিলগালা করার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ভিজিএফ কমিটি ও উর্দ্ধত্বন কতৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পবিত্র ইদ-উল আযহা উপলক্ষে দুস্থ ও অসহায় মানুষদের জন্য উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে প্রতি কার্ডধারীকে ২০ কেজি করে ৫৩ হাজার সাত শত একজন কার্ডধারীকে মোট ১,০৭৪.০২১ মেটিক টন চাল বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার হতে বিভিন্ন ইউনিয়নে এই চাল বিতরন কার্যক্রম চলছে। এবিএন/আব্দুল্লাহ আল মামুন/জসিম/তোহা
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা হতে রাত ১১ টা পর্যন্ত উপজেলার জোড়াবাড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব চাল আটক করা হয়। ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. উম্মে ফাতিমা ও পুলিশ যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযোগে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার জোড়াবাড়ি ইউনিয়নে ভিজিএফের চাল বিতরনের উদ্বোধন করা হয়। একজন ব্যাক্তি একটি কার্ডের চাল উত্তোলনের নিয়ম থাকলেও সেখানে কোন কোন ব্যাক্তিকে পাঁচটি কার্ডের বিপরীতে ৫টি কার্ডের চাল দেওয়ার অভিযোগ উঠে। ঐ সবচাল উত্তোলনকারীদের কাছে মাস্টাররোল খাতায় কোন টিপসইও নেওয়া হয় নাই।
এ সুযোগে কতিপয় ইউপি সদস্য ও চেয়ারম্যানসহ কালোবাজারিরা বিভিন্ন জায়গায় চাল মজুদ করে রাখে বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেন। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসা কে অবগত করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ উম্মে ফাতিমা ও পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে গ্রাম পুলিশ আফজাল হোসেনের বাড়ির গোডাউনে ৫০ কেজি ওজনের ৪৬ টি বস্তা ও ৩০ কেজি ওজনের ১৯টি বস্তা মোট ৬৫ বস্তা,
ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন তরিকুল ইসলাম বাবলুর গোডাউনে ৫০ কেজি ওজনের ৯টি বস্তা ও ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়ি সংলগ্ন আলতাফ হোসেনর গোডাউনে ৫০ কেজি ওজনের ৮টি বস্তা এবং ৩০ কেজি ওজনের ছয় বস্তা চাল জব্দ করে ওই তিনটি গোডাউনে ও চাল বিতরনের জন্য মজুদ করে রাখা ইউনিয়ন পরিষদের তিনটি গোডাউনে সিলগালা করা হয়। এ সময় কাউকে আটক করা হয়নি। অভিযান চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন স্থানে মজুদ করে রাখা ভিজিএফ চাল সরিয়ে ফেলারও অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা:উম্মে ফাতিমা চাল আটক ও গোডাউন সিলগালা করার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ভিজিএফ কমিটি ও উর্দ্ধত্বন কতৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পবিত্র ইদ-উল আযহা উপলক্ষে দুস্থ ও অসহায় মানুষদের জন্য উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে প্রতি কার্ডধারীকে ২০ কেজি করে ৫৩ হাজার সাত শত একজন কার্ডধারীকে মোট ১,০৭৪.০২১ মেটিক টন চাল বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার হতে বিভিন্ন ইউনিয়নে এই চাল বিতরন কার্যক্রম চলছে। এবিএন/আব্দুল্লাহ আল মামুন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ
