বাবা কে?
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১০ আগস্ট ২০১৮, ১৩:২১
ভূঞাপুর(টাঙ্গাইল), ১০ আগস্ট, এবিনিউজ : টাঙ্গাইলের ভুঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন মানসিক ভারসাম্যহীন ও নাম পরিচয়হীন এক পাগলী। বুধবার উপজেলার ভারই গ্রামের বেল্লালের বাড়ির পাশে ওই পাগলী প্রসব যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তিনি এক ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন।
জানা যায়, উপজেলার ভারই গ্রামের বেল্লাল-খাদিজা দম্পতির বাসার পাশে বুধবার সকালে প্রসব যন্ত্রণায় ছটফট করছিলো পাগলীটি। পরে বেল্লাল বিষয়টি স্থানীয়দের জানালে সকাল ১১ টার দিকে দ্রুত তাকে ভূঞাপুর থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে ভর্তি করা হয়। ডাক্তার, নার্সদের নিঃস্বার্থ চেষ্টায় দুপুর একটার দিকে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তিনি। বর্তমানে মা এবং নবজাতক শিশুটি সুস্থ এবং ভালো আছে।
হাসপাতালে নবজাতক শিশুটির দুধ’মা হিসাবে খাদিজা এবং তার পরিবারের সকলে মা ও শিশুর সকল দায়িত্ব পালন করছেন। সাথে স্থানীয় সংবাদ কর্মী এবং সুশীল সমাজের লোকজন হাসপাতালে সকল বিষয় খোঁজখবর রাখছেন। ইতোমধ্যে এলাকাজুড়ে বিষয়টি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। উৎসাহী জনগণ অনেকেই মা ও শিশুকে দেখতে হাসপাতালে ভীড় জমাচ্ছেন।
এদিকে অনেকেই শিশুটিকে দত্তক হিসেবে গ্রহণ করতে আগ্রহ দেখিয়েছেন। তাছাড়া বেল্লাল-খাদিজা দম্পতিও শিশুটিকে লালন পালনসহ ভরণপোষণের সকল দায়দায়িত্ব নিতে আগ্রহী।
বিয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাইফুল ইসলাম, সমাজসেবা কার্যালয় এবং নারী কল্যাণ বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের প্রত্যেকেই এবং প্রতিনিধিরা হাসপাতালে মা ও শিশুটিকে একনজর দেখতে আসেন। সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত শিশুটির দুধ’মা খাদিজাকে দেখভাল করবার আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব দিয়েছেন তারা। সকলের সাথে নিজস্ব আলাপ আলোচনার মাধ্যমে আজ বৃহস্পতিবার তারা নবজাতক শিশুটির নাম রেখেছেন স্বাধীন।
এবিএন/কামাল হোসেন/জসিম/নির্ঝর
হাসপাতালে নবজাতক শিশুটির দুধ’মা হিসাবে খাদিজা এবং তার পরিবারের সকলে মা ও শিশুর সকল দায়িত্ব পালন করছেন। সাথে স্থানীয় সংবাদ কর্মী এবং সুশীল সমাজের লোকজন হাসপাতালে সকল বিষয় খোঁজখবর রাখছেন। ইতোমধ্যে এলাকাজুড়ে বিষয়টি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। উৎসাহী জনগণ অনেকেই মা ও শিশুকে দেখতে হাসপাতালে ভীড় জমাচ্ছেন।
এদিকে অনেকেই শিশুটিকে দত্তক হিসেবে গ্রহণ করতে আগ্রহ দেখিয়েছেন। তাছাড়া বেল্লাল-খাদিজা দম্পতিও শিশুটিকে লালন পালনসহ ভরণপোষণের সকল দায়দায়িত্ব নিতে আগ্রহী।
বিয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাইফুল ইসলাম, সমাজসেবা কার্যালয় এবং নারী কল্যাণ বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের প্রত্যেকেই এবং প্রতিনিধিরা হাসপাতালে মা ও শিশুটিকে একনজর দেখতে আসেন। সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত শিশুটির দুধ’মা খাদিজাকে দেখভাল করবার আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব দিয়েছেন তারা। সকলের সাথে নিজস্ব আলাপ আলোচনার মাধ্যমে আজ বৃহস্পতিবার তারা নবজাতক শিশুটির নাম রেখেছেন স্বাধীন।
এই বিভাগের আরো সংবাদ