রাবিতে আবাসিক হলে খাবারের সমস্যা নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৯:৫১
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আবদুল লতিফ আবাসিক হলের ডাইনিং এ খাবারে মাছ ধরা বড়শি ও কেঁচো পাওয়ার অভিযোগে হলের প্রধান ফটক বন্ধ করে আন্দোলন করেছে হলের শিক্ষার্থীরা।
আজ শুক্রবার দুপুর ২টা থেকে চলা আন্দোলনের এক পর্যায়ে হল অভ্যন্তরে চেয়ার, সিসি টিভি ক্যামেরা ভাংচুর করে এবং হলের বিভিন্ন সমস্যা নিরাসনের দাবি জানায় শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন ডাইনিং এর মাছ ভর্তার মধ্যে মাছ ধরা বড়শি ও কেচো পাওয়ার পর আন্দোলন শুরু হয়। এর আগেও হলের ডাইনিং এর খাবারে পোকা মাকড় পাওয়ার অভিযোগ ছিলো শিক্ষার্থীদের। শিক্ষার্থীদের দাবি হল প্রাধ্যক্ষ তাঁদের কোনো কল্যাণে আসেন না। আন্দোলনে খাবারে বড়শি কেনো, অজুহানা নেই কেনো, রিডিং রুম নেই কেনো? ক্যান্টিন নেই কেনো? প্রশাসন জবাব চাই বলে স্লোগান দিতে থাকে হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা।
এদিকে হল প্রাধ্যক্ষ ড. একরাম হোসেন শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থামাতে চেষ্টা করলেও তারা থামেনি। ভিতরে প্রবেশ করতে চাইলেও ঢুকতে দেয়া হয়নি তাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান উপস্থিত হয়ে হল প্রাধ্যক্ষসহ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেন।
জানতে চাইলে প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীদের অভিযোগ আমলে নিয়ে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। হলের আবসিক শিক্ষক সাইফুর রহমানকে আহবায়ক করা হয়। অন্য দুই আবাসিক শিক্ষক ড. আব্দুল হালিম, ড. ছালেকুজ্জামান খাঁন সদস্য হিসেবে আছেন।
এবিএন/উমর ফারুক/জসিম/তোহা
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন ডাইনিং এর মাছ ভর্তার মধ্যে মাছ ধরা বড়শি ও কেচো পাওয়ার পর আন্দোলন শুরু হয়। এর আগেও হলের ডাইনিং এর খাবারে পোকা মাকড় পাওয়ার অভিযোগ ছিলো শিক্ষার্থীদের। শিক্ষার্থীদের দাবি হল প্রাধ্যক্ষ তাঁদের কোনো কল্যাণে আসেন না। আন্দোলনে খাবারে বড়শি কেনো, অজুহানা নেই কেনো, রিডিং রুম নেই কেনো? ক্যান্টিন নেই কেনো? প্রশাসন জবাব চাই বলে স্লোগান দিতে থাকে হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা।
এদিকে হল প্রাধ্যক্ষ ড. একরাম হোসেন শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থামাতে চেষ্টা করলেও তারা থামেনি। ভিতরে প্রবেশ করতে চাইলেও ঢুকতে দেয়া হয়নি তাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান উপস্থিত হয়ে হল প্রাধ্যক্ষসহ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেন।
জানতে চাইলে প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীদের অভিযোগ আমলে নিয়ে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। হলের আবসিক শিক্ষক সাইফুর রহমানকে আহবায়ক করা হয়। অন্য দুই আবাসিক শিক্ষক ড. আব্দুল হালিম, ড. ছালেকুজ্জামান খাঁন সদস্য হিসেবে আছেন।
এই বিভাগের আরো সংবাদ