ইবিতে 'ইমার্জেন্সি রেসপন্স ফর হিউম্যানিটি' সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৯ আগস্ট ২০১৯, ১৬:৪৬
'সহযোগিতায় হোক মানবতার সেবা' স্লোগানকে সামনে রেখে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ইমার্জেন্সি রেসপন্স ফর হিউম্যানিটি (ইআরএইচ) সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানাধীন প্রায় সাড়ে তিনশো বন্যার্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে সংগঠনটি।
বছরজুড়ে বিভিন্ন সামাজিক ও সেচ্ছাসেবী কাজসহ আন্তর্জাতিকভাবেও কার্যক্রম পরিচালনার প্রত্যয় নিয়ে সংগঠনটির প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।
প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই সংগঠনটির নেতৃত্ব দেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থী। তারা হলেন- নূরে সাগির, আহমেদ তৌফিক ও আল-কাওসার।
প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য নূরে সাগির জানান, 'শীতার্ত, বন্যার্ত ও অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দ্রুত সময়ের মধ্যে পৌঁছে; আর্থিক ও অন্যান্য সেবা প্রদান করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। এই কার্যক্রমে জাতীয়ভাবে সহযোগিতা ও সফলতা পেলে আন্তর্জাতিকভাবেও কাজ করার লক্ষ্য আমরা এগোচ্ছি।' আরেক সদস্য আহমেদ তৌফিক বলেন, 'কুইক রেসপন্সের বাইরেও আমরা বছরজুড়ে সুবিধাবঞ্চিত শিশু, অসহায় মানুষজন ও বিভিন্ন রোগীদের আর্থিক সহযোগিতাসহ সামাজিক সচেতনতামূলক কাজ করবো। এছাড়াও সারাদেশের প্রান্তিক জনপদে রক্ত সরবরাহেও কাজ করবো।' অপর সদস্য আল কাওসার জানান, 'বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির যুগে আমাদের এই সেবামূলক কাজের সচ্ছতা ও অধিক জনসম্পৃক্তার লক্ষ্যে ইআরএইচ'র ওয়েবসাইট এবং সফটওয়্যার ডেভোলপিংয়ের কাজ চলছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত শিক্ষকদের উপদেষ্টা হিসেবে সংযুক্ত করার প্রয়াস চলমান রয়েছে।' জানা যায়, প্রথমবারের মতো গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) প্রায় সাড়ে তিনশো পরিবারের মাঝে ৫ কেজি মিনিকেট চালসহ, আলু, ডাল, লবণ, চিনি, তেল, চিড়া, সাবান, শ্যাম্পু, গ্যাস লাইটার, পলিথিন, কয়েল, মোমবাতি, স্যালাইন ও অন্যান্য সামগ্রী বিতরণ করেছে সংগঠনটির সদস্যরা। প্রায় আড়াই লক্ষ অর্থমূল্যের এই সহযোগিতায় অংশ নেয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো দুটি সংগঠন 'স্বপ্নকানন' ও 'বুনন'। ত্রাণ বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও ইআরএইচ ইবি ইউনিটের উপদেষ্টা মো. শিপন মিয়াসহ সংগঠনের সদস্যরা।
এবিএন/অনি আতিকুর রহমান/জসিম/তোহা
প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য নূরে সাগির জানান, 'শীতার্ত, বন্যার্ত ও অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দ্রুত সময়ের মধ্যে পৌঁছে; আর্থিক ও অন্যান্য সেবা প্রদান করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। এই কার্যক্রমে জাতীয়ভাবে সহযোগিতা ও সফলতা পেলে আন্তর্জাতিকভাবেও কাজ করার লক্ষ্য আমরা এগোচ্ছি।' আরেক সদস্য আহমেদ তৌফিক বলেন, 'কুইক রেসপন্সের বাইরেও আমরা বছরজুড়ে সুবিধাবঞ্চিত শিশু, অসহায় মানুষজন ও বিভিন্ন রোগীদের আর্থিক সহযোগিতাসহ সামাজিক সচেতনতামূলক কাজ করবো। এছাড়াও সারাদেশের প্রান্তিক জনপদে রক্ত সরবরাহেও কাজ করবো।' অপর সদস্য আল কাওসার জানান, 'বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির যুগে আমাদের এই সেবামূলক কাজের সচ্ছতা ও অধিক জনসম্পৃক্তার লক্ষ্যে ইআরএইচ'র ওয়েবসাইট এবং সফটওয়্যার ডেভোলপিংয়ের কাজ চলছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত শিক্ষকদের উপদেষ্টা হিসেবে সংযুক্ত করার প্রয়াস চলমান রয়েছে।' জানা যায়, প্রথমবারের মতো গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) প্রায় সাড়ে তিনশো পরিবারের মাঝে ৫ কেজি মিনিকেট চালসহ, আলু, ডাল, লবণ, চিনি, তেল, চিড়া, সাবান, শ্যাম্পু, গ্যাস লাইটার, পলিথিন, কয়েল, মোমবাতি, স্যালাইন ও অন্যান্য সামগ্রী বিতরণ করেছে সংগঠনটির সদস্যরা। প্রায় আড়াই লক্ষ অর্থমূল্যের এই সহযোগিতায় অংশ নেয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো দুটি সংগঠন 'স্বপ্নকানন' ও 'বুনন'। ত্রাণ বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও ইআরএইচ ইবি ইউনিটের উপদেষ্টা মো. শিপন মিয়াসহ সংগঠনের সদস্যরা।
এবিএন/অনি আতিকুর রহমান/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ