কটিয়াদীতে নার্সকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে রাবিতে মানববন্ধন
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৯ মে ২০১৯, ১৫:২৯
সম্প্রতি কিশোরগঞ্জ জেলায় কটিয়াদীতে সেবিকা শাহীনূর আক্তার তানিয়াকে চলন্তবাসে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় জড়িতদের বিচারের দাবি জানিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) সেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়’। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
সাবরিনা তিশার সঞ্চালনায় ও নওরীন পল্লবীর সভাপতিত্বে এসময় বক্তারা বলেন, দেশে ধর্ষণের ঘটনায় ঘটেই চলছে, সম্প্রতি কিশোরগঞ্জ পাকুন্দিয়া চলন্ত বাসে সেবিকা শাহীনূর আক্তার তানিয়ার ধর্ষনের পর হত্যা করা হয়েছে। এটা মর্মান্তিক ঘটনা। কতটা নিচু হলে মানুষ এসব কাজ করতে পারে। বর্তমানে শিশুরাও ধর্ষণকারীদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছেনা। দিনদিন এর মাত্রা আরো দ্বিগুণ হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাড়াঁবে। যেখানে জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী।সেখনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছেনা। মেয়েদের মানুষ মনে করা হচ্ছেনা।
এসময় বক্তারা আরো বলেন, ধর্ষকদের বিচার যদি প্রকাশ্যে করা হয় তাহলে বর্তমান প্রেক্ষাপট কিছুটা পরিবর্তন হবে। ধর্ষকরা মূলত দু- শ্রেণীর মানুষ হয় । যারা নিম্ন পরিবারে তারা নিজের জীবন নিয়ে বেশী চিন্তা করে না। তারা এসব ঘটনার সাথে জড়িত থাকে। আবার যারা উচ্চবিত্ত ,যাদের পেছনে এসব কাজের সাপোর্ট থাকে তারাও সব কাজে জড়িত। তানিয়ার ধর্ষণের ঘটনায় দরিদ্র শ্রেণী লোক জড়িত ছিল। জড়িতদের বিচারের কথা বিচার হচ্ছে
মানববন্ধনে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় জড়িতদের অতিদ্রুত দৃষ্টানÍমূলক বিচারের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়। এসময় প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল।
এবিএন/উমর ফারুক/জসিম/তোহা
সাবরিনা তিশার সঞ্চালনায় ও নওরীন পল্লবীর সভাপতিত্বে এসময় বক্তারা বলেন, দেশে ধর্ষণের ঘটনায় ঘটেই চলছে, সম্প্রতি কিশোরগঞ্জ পাকুন্দিয়া চলন্ত বাসে সেবিকা শাহীনূর আক্তার তানিয়ার ধর্ষনের পর হত্যা করা হয়েছে। এটা মর্মান্তিক ঘটনা। কতটা নিচু হলে মানুষ এসব কাজ করতে পারে। বর্তমানে শিশুরাও ধর্ষণকারীদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছেনা। দিনদিন এর মাত্রা আরো দ্বিগুণ হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাড়াঁবে। যেখানে জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী।সেখনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছেনা। মেয়েদের মানুষ মনে করা হচ্ছেনা।
এসময় বক্তারা আরো বলেন, ধর্ষকদের বিচার যদি প্রকাশ্যে করা হয় তাহলে বর্তমান প্রেক্ষাপট কিছুটা পরিবর্তন হবে। ধর্ষকরা মূলত দু- শ্রেণীর মানুষ হয় । যারা নিম্ন পরিবারে তারা নিজের জীবন নিয়ে বেশী চিন্তা করে না। তারা এসব ঘটনার সাথে জড়িত থাকে। আবার যারা উচ্চবিত্ত ,যাদের পেছনে এসব কাজের সাপোর্ট থাকে তারাও সব কাজে জড়িত। তানিয়ার ধর্ষণের ঘটনায় দরিদ্র শ্রেণী লোক জড়িত ছিল। জড়িতদের বিচারের কথা বিচার হচ্ছে
মানববন্ধনে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় জড়িতদের অতিদ্রুত দৃষ্টানÍমূলক বিচারের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়। এসময় প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল।
এবিএন/উমর ফারুক/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ