সকল ভাতাভোগী মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ভাতা পাবে : সমাজকল্যাণমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২১, ১৬:৪৬
সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ এম পি বলেছেন, করোনা মহামারীর কারনে সমাজের অনগ্রসর জনগোষ্ঠী সংকটের মধ্যে আছে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীরা যাতে যথাসময়ে ভাতা পায় সে জন্য জি টু পি পদ্ধতিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ভাতা প্রদানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। চলতি অর্থবছরেই শতভাগ ভাতাভোগীকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ভাতা প্রদান করা হবে।
মন্ত্রী আজ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ২০২০-২১ অর্থবছরে ৮৮.৫০ লক্ষ উপকারভোগীর ভাতা ‘জিটুপি’ পদ্ধতিতে সরাসরি মোবাইল ব্যাংকিং হিসেবে প্রেরণের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সভায় সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু এমপি, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহফুজা আখতার, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধি ও মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাগণ যুক্ত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, করোনা ভাইরাসের ভয়াল থাবায় বিশ্ব কম্পমান। বিগত বছরে করোনা মহামারীতে আমরা নাজুক হয়ে যাইনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেও আমাদের দেশের অগ্রগতি ও উন্নয়ন কর্মকান্ড স্তিমিত হয়নি। আমাদের অর্থনীতির চাকা সচল ছিল। প্রধানমন্ত্রী সারা বিশে^ আলোচিত নেতৃত্ব হিসেবে প্রশংসিত হয়েছেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রায় এক কোটি লোক বিভিন্ন ভাতার আওতায় রয়েছে। করোনা মহামারীকালীন এ সময়ে এ বিশাল সংখক ভাতাভোগীদের মধ্যে যথাসময়ে ভাতা পৌঁছাতে হবে। ভাতাভোগীরা যাতে কোন রকম বিড়ম্বনা ছাড়াই যথাসময়ে নগদ ও বিকাশের মাধ্যমে ভাতা পায় সেজন্য মন্ত্রী সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা দেন।
মন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারী চলাকালীন সময়ে প্রায় এক কোটি ভাতাভোগীর সকল তথ্য যাচাই করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আওতায় আনা একটি চ্যালেঞ্জ, এ চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে হবে। মন্ত্রী বলেন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকান্ড জরুরী সেবার অন্তর্ভুক্ত হলে লোকজন নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারবে। তিনি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকান্ডসমূহকে জরুরী সেবার আওতায় আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন।
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ভাতা প্রদানে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে।
এবিএন/জসিম/তোহা
মন্ত্রী আজ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ২০২০-২১ অর্থবছরে ৮৮.৫০ লক্ষ উপকারভোগীর ভাতা ‘জিটুপি’ পদ্ধতিতে সরাসরি মোবাইল ব্যাংকিং হিসেবে প্রেরণের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সভায় সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু এমপি, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহফুজা আখতার, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধি ও মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাগণ যুক্ত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, করোনা ভাইরাসের ভয়াল থাবায় বিশ্ব কম্পমান। বিগত বছরে করোনা মহামারীতে আমরা নাজুক হয়ে যাইনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেও আমাদের দেশের অগ্রগতি ও উন্নয়ন কর্মকান্ড স্তিমিত হয়নি। আমাদের অর্থনীতির চাকা সচল ছিল। প্রধানমন্ত্রী সারা বিশে^ আলোচিত নেতৃত্ব হিসেবে প্রশংসিত হয়েছেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রায় এক কোটি লোক বিভিন্ন ভাতার আওতায় রয়েছে। করোনা মহামারীকালীন এ সময়ে এ বিশাল সংখক ভাতাভোগীদের মধ্যে যথাসময়ে ভাতা পৌঁছাতে হবে। ভাতাভোগীরা যাতে কোন রকম বিড়ম্বনা ছাড়াই যথাসময়ে নগদ ও বিকাশের মাধ্যমে ভাতা পায় সেজন্য মন্ত্রী সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা দেন।
মন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারী চলাকালীন সময়ে প্রায় এক কোটি ভাতাভোগীর সকল তথ্য যাচাই করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আওতায় আনা একটি চ্যালেঞ্জ, এ চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে হবে। মন্ত্রী বলেন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকান্ড জরুরী সেবার অন্তর্ভুক্ত হলে লোকজন নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারবে। তিনি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকান্ডসমূহকে জরুরী সেবার আওতায় আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন।
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ভাতা প্রদানে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে।
এবিএন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ