বোয়ালখালীতে সপ্তসুরের বর্ষপূর্তিতে সুরের লহমায় মাতালো দর্শক
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৩ জুন ২০১৮, ১৭:০৭
বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম), ২৩ জুন, এবিনিউজ : বোয়ালখালী উপজেলা মিলনায়তন শ্রোতা দর্শকদের উপস্থিতিতে কানায় কানায় ভরপুর। হৈ চৈ আর কথাবার্তায় সরগরম।
এরই মাঝে সপ্তসুর সংগীত নিকেতনের অধ্যক্ষ জুসি বড়ুয়া শিক্ষার্থীদের নিয়ে মঞ্চে উঠার সাথে সাথে দর্শকদের মাঝে নেমে আসে পিন পতন নিরবতা। সমবেত কণ্ঠে পরিবেশন করে ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে...’ ও ‘মুক্তির মন্দির সোপান তলে...।’ এছাড়া শিক্ষার্থীদের একক গানে মাতিয়ে রাখে মিলনায়তন।
এরপর মঞ্চের পরিবর্তন। মঞ্চে সারিবদ্ধ হয়ে বসেছে ক্ষুদে তবলা বাজিয়েরা। সপ্তসুর সংগীত নিকেতনের পরিচালক লিটন শীলের পরিচালনায় একযোগে তবলায় আঙ্গুল ঠুকে চলে শিক্ষার্থীরা। তবলার লহড়ায়, সুরের লহমায় অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন দর্শকরা।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে বোয়ালখালীতে সপ্তসুর সংগীত নিকেতনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ছিলো এ আয়োজন। এছাড়া বর্ণাঢ্য নানা আয়োজনের মধ্যে ছিলো সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব গীতিকার ও সুরকার বাবুল আচার্য্যকে সংবর্ধনা, গুণিজন সম্মাননা ও আলোচনা সভা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম আর্য্য সংগীত সমিতির অধ্যক্ষ ওস্তাদ মিহির কান্তি লালা। এতে সভাপতিত্ব করেন সপ্তসুর সংগীত নিকেতনের উপ-পরিচালক রানু মজুমদার।
রাউজান হাজী বাদশা মাবেয়া কলেজের প্রভাষক প্রদীপ দে’র সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক দেবাশীষ বড়ুয়া রাজু এবং বিশেষ অতিথি’র বক্তব্য রাখেন বোয়ালখালী পৌরসভার কাউন্সিলর সুনীল চন্দ্র ঘোষ, চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিক্ষক সুদেব দাশ, আনোয়ারা উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সচিব উৎপল সেন, সমাজ সেবক উজ্জ্বল দত্ত, চট্টগ্রাম সংশপ্তকের প্রধান নিবার্হী লিটন চৌধুরী ও লিটন কুমার শীল।
প্রধান অতিথি সংগীতজ্ঞ মিহির কান্তি লালা বলেছেন, ‘সংস্কৃতি, চর্চায় ঠিকে থাকে। শৈল্পিক স্বত্তাকে জাগরুক রেখে নিয়মিত সাধনা করে যেতে হয়। তখনই একজন মানুষ শিল্পী হয়ে ওঠেন।’
এবিএন/রাজু দে/জসিম/তোহা
এরই মাঝে সপ্তসুর সংগীত নিকেতনের অধ্যক্ষ জুসি বড়ুয়া শিক্ষার্থীদের নিয়ে মঞ্চে উঠার সাথে সাথে দর্শকদের মাঝে নেমে আসে পিন পতন নিরবতা। সমবেত কণ্ঠে পরিবেশন করে ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে...’ ও ‘মুক্তির মন্দির সোপান তলে...।’ এছাড়া শিক্ষার্থীদের একক গানে মাতিয়ে রাখে মিলনায়তন।
এরপর মঞ্চের পরিবর্তন। মঞ্চে সারিবদ্ধ হয়ে বসেছে ক্ষুদে তবলা বাজিয়েরা। সপ্তসুর সংগীত নিকেতনের পরিচালক লিটন শীলের পরিচালনায় একযোগে তবলায় আঙ্গুল ঠুকে চলে শিক্ষার্থীরা। তবলার লহড়ায়, সুরের লহমায় অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন দর্শকরা।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে বোয়ালখালীতে সপ্তসুর সংগীত নিকেতনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ছিলো এ আয়োজন। এছাড়া বর্ণাঢ্য নানা আয়োজনের মধ্যে ছিলো সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব গীতিকার ও সুরকার বাবুল আচার্য্যকে সংবর্ধনা, গুণিজন সম্মাননা ও আলোচনা সভা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম আর্য্য সংগীত সমিতির অধ্যক্ষ ওস্তাদ মিহির কান্তি লালা। এতে সভাপতিত্ব করেন সপ্তসুর সংগীত নিকেতনের উপ-পরিচালক রানু মজুমদার।
রাউজান হাজী বাদশা মাবেয়া কলেজের প্রভাষক প্রদীপ দে’র সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক দেবাশীষ বড়ুয়া রাজু এবং বিশেষ অতিথি’র বক্তব্য রাখেন বোয়ালখালী পৌরসভার কাউন্সিলর সুনীল চন্দ্র ঘোষ, চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিক্ষক সুদেব দাশ, আনোয়ারা উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সচিব উৎপল সেন, সমাজ সেবক উজ্জ্বল দত্ত, চট্টগ্রাম সংশপ্তকের প্রধান নিবার্হী লিটন চৌধুরী ও লিটন কুমার শীল।
প্রধান অতিথি সংগীতজ্ঞ মিহির কান্তি লালা বলেছেন, ‘সংস্কৃতি, চর্চায় ঠিকে থাকে। শৈল্পিক স্বত্তাকে জাগরুক রেখে নিয়মিত সাধনা করে যেতে হয়। তখনই একজন মানুষ শিল্পী হয়ে ওঠেন।’
এবিএন/রাজু দে/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ